গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে আজ বছরের ২৮৬তম (অধিবর্ষে ২৮৭তম) দিন। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনা বিশিষ্টজনের জন্ম ও মৃত্যুদিনসহ আরও কিছু তথ্যাবলি।

ঘটনাবলি
১৭৭০ : তামার পয়সার বদলে ‘আনি’র প্রচলন শুরু হয়।
১৭৯২ : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়।
১৯২৩ : আঙ্কারাকে তুরস্কের নতুন রাজধানী ঘোষণা করা হয়।
২০২০ : বাংলাদেশে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করে ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশ’ জারি করা হয়।

জন্ম
১৮৬২ : মেরি কিংসলে, যুক্তরাজ্যের লেখক ও পর্যটক।
১৯১১ : অশোক কুমার, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা।
১৯৪৮ : নুসরাত ফতেহ আলি খান, পাকিস্তানি কাওয়ালি সঙ্গীত শিল্পী।

মৃত্যু
১৯১১ : অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভূত ভারতহিতৈষী সমাজকর্মী, লেখিকা, শিক্ষিকা এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা ভগিনী নিবেদিতা, (আসল নাম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল)।
১৯৬৪ : কথাশিল্পী, সাংবাদিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা প্রেমাঙ্কুর আতর্থী।
১৯৮৭ : ভারতীয় বাঙালি অভিনেতা ও গায়ক কিশোর কুমার।
১৯৮৭ : বাংলাদেশি যাত্রা অভিনেতা ও পরিচালক অমলেন্দু বিশ্বাস।
২০০২ : বাঙালি মহীয়সী নারী, তেভাগা আন্দোলনের নেত্রী ইলা মিত্র।
২০০৬ : ভারতীয় বাঙালি ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার ও প্রাবন্ধিক প্রতিভা বসু।
২০১৩ : জনপ্রিয় বাঙালি সাহিত্যিক চিত্তরঞ্জন মাইতি।
২০২০ : একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার বিজয়ী বাংলাদেশি লেখক, কথাসাহিত্যিক ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক, নজরুল ইনস্টিটিউটের সাবেক নির্বাহী পরিচালক রশীদ হায়দার।

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস ১৩ অক্টোবর। দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাসে জনগণ ও সংশ্লিষ্টদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্যেই এ দিবস পালনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সাইটের সূত্র অনুযায়ী, ২০২৪ সালে এ দিবসে প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে- ‘আগামী প্রজন্মকে সক্ষম করি দুর্যোগ সহনশীল ভবিষ্যৎ গড়ি’।

ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত নানা দুর্যোগে ঝুঁকিতে বাংলাদেশ। গত দুই দশকে এ ভূখণ্ডে বহু প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে। এতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উপকূলীয় প্রান্তিক জনগোষ্ঠী।

পূর্বাভাস ও পূর্ব প্রস্তুতির কারণে বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা গেলেও প্রতিনিয়ত চরিত্র বদলাচ্ছে দুর্যোগের। এ ছাড়া নতুন আতঙ্ক হিসেবে দেখা দিয়েছে ভূমিকম্প, বজ্রপাত ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগ। এ অবস্থায় দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রশিক্ষিত জনবল কাঠামো গঠনের পাশাপাশি স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহারে জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

১৯৮৯ সাল থেকে প্রতিবছর ১৩ অক্টোবর সারা বিশ্বে ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস’ উদযাপিত হয়ে আসছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে দিবসটি।

সূত্র: সংগৃহীত