1. [email protected] : আরএমজি বিডি নিউজ ডেস্ক :
  2. [email protected] : adminbackup :
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন

ইতিহাসের পাতায় ২১ মার্চ

  • সময় শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫
  • ৮৫ বার দেখা হয়েছে

গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে আজ বছরের ৮০তম (অধিবর্ষে ৮১তম) দিন। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম ও মৃত্যুদিনসহ আরও কিছু তথ্যাবলি।

ঘটনাবলি
১৯৪৮ : রেসকোর্স ময়দানে অনুষ্ঠিত জনসভায় পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ঘোষণা ‘উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা’র বিরুদ্ধে উপস্থিত জনতা ‘না, না’ বলে প্রতিবাদ জানায়।
১৯৭২ : বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় লোসোনা।
১৯৭৪ : বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় কঙ্গো প্রজাতন্ত্র।

জন্ম
১৮৬১ : শ্রীশচন্দ্র বসু, প্রখ্যাত ভারতীয় বহু ভাষাবিদ ও পণ্ডিত ব্যক্তিত্ব।
১৯১৬ : ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খান, ভারতীয় সানাই বাদক।

মৃত্যু
২০০৩ : বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকার, গবেষক অধ্যাপক অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
২০২৩ : একুশে পদকপ্রাপ্ত ও টিএসসির স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরের ভাস্কর শামীম শিকদার।

দিবস
আন্তর্জাতিক জাতি বৈষম্য বিলোপ দিবস
বিশ্ব কবিতা দিবস
বিশ্ব ডাউন সিনড্রোম দিবস

বিশ্ব বন দিবস
আজ ২১ মার্চ। বিশ্ব বন দিবস। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০১২ সাল থেকে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। এবারের আন্তর্জাতিক বন দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে ‘বন ও খাদ্য’।

জাতিসংঘের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টির স্তম্ভ হলো বন। এই বন লাখ লাখ পরিবারের আবাসস্থল। বননির্ভর বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী ও গ্রামীণ মানুষের ফলসহ নানা খাদ্য, বীজ, মাংসের মৌলিক উৎস। তবে বন শুধু খাদ্যের এই সংস্থান করেই মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে না, এটি জ্বালানিরও উৎস। বন জীববৈচিত্র্যের এক বড় আধার। মাটির পুষ্টি, কৃষির উৎকর্ষ আর জলবায়ুর নিয়ন্ত্রণে এ বনের ভূমিকা অনবদ্য।

জাতিসংঘ বলছে, বনের পানির আধার থেকে বিশ্বের মোট ৮৫ শতাংশের বেশি নগরবাসীর পানির চাহিদা মেটে। কঠিন সময়ে বন বিশ্বের অন্তত ২০ শতাংশ মানুষকে খাবারের সরবরাহ দেয়।

অথচ বিশ্বে প্রতিবছর এক কোটি হেক্টর বনভূমি ধ্বংস হয়। অপরিকল্পিত উন্নয়নে সর্বত্রই সবুজের পরিমাণ কমছে। ফলে তাপ প্রবাহের মাত্রা বেড়ে যাওয়াসহ খাদ্যশৃঙ্খলা নষ্ট হচ্ছে। হুমকিতে পড়েছে জীববৈচিত্র। তাই বনের সুরক্ষা এখন খুবই জরুরি।

গ্লোবাল ফরেস্ট ওয়াচের মতে, পৃথিবীর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বনভূমি। একটি বনে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ গাছ থাকে। একজন মানুষের শ্বাস নিতে বছরে ৭৪০ কেজি অক্সিজেন প্রযয়োজন। গড়ে একটি গাছ বছরে ১০০ কেজি পর্যন্ত অক্সিজেন দেয়। ফলে মানুষের বেঁচে থাকা আর পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষা একা হাতেই সামলায় বনাঞ্চলগুলো।

বিশেষজ্ঞদের মতে, গাছপালা বা বনভূমি কমে যাওয়ায় পরিবেশের ভারসাম্য যেমন নষ্ট হচ্ছে, তেমনি মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সংক্রামক ব্যাধি বাড়িয়ে দিচ্ছে। যা জাতীয় উন্নয়নকেও বাধাগ্রস্ত করছে। এমন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হলে জরুরি ভিত্তিতে শহরের প্রতিটি ফাঁকা স্থানে গাছ লাগানো, ছাদবাগান বাড়ানোসহ অবকাঠামো নির্মাণে পরিবেশকে গুরুত্ব দেয়ার কথা বলে আসছেন পরিবেশবিদরা।

সূত্র: সংগৃহীত

শেয়ার করুন

এই শাখার আরো সংবাদ পড়ুন
All Rights Reserved © rmgbdnews24.com