ঘটনাবলি
১৭৮৯ : জর্জ ওয়াশিংটন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
১৯৪৮ : শ্রীলংকা (সিংহল) স্বাধীন হয়।
১৯৫২ : রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে সমগ্র পূর্বপাকিস্তানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ধর্মঘট।
২০০৪ : সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুক চালু হয়।
জন্ম
১৮৩৮ : পণ্ডিত বিরজু মহারাজ নামে সুপরিচিত (ব্রিজমোহন মিশ্র) কত্থক ঘরানার ভারতীয় নৃত্যশিল্পী।
১৯১৮ : নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, বাঙালি ঔপন্যাসিক কবি প্রাবন্ধিক ও ছোটগল্পকার।
১৯২১ : লতফি জাদেহ, ইরানি ও আজারবাইজানি বংশোদ্ভূত মার্কিন কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
১৯২২ : পণ্ডিত ভীমসেন জোশী, ভারতীয় কণ্ঠশিল্পী ভারত-রত্ন।
১৯৩৬ : ফজল শাহাবুদ্দীন, বাংলাদেশের প্রখ্যাত কবি।
১৯৪০ : অধ্যাপক ব্রায়ান ডেভিড জোসেফসন, নোবেলজয়ী ওয়েলশ পদার্থবিজ্ঞানী।
১৯৮৬ : মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, বাংলাদেশি ক্রিকেটার।
মৃত্যু
১৯১২ : বাঙালি কবি, নাট্যকার ও সাংবাদিক মনোমোহন বসু।
১৯২৮ : নোবেলজয়ী ওলন্দাজ পদার্থবিজ্ঞানী হেন্ড্রিক আন্টোন লোরেন্ৎস।
১৯৭৪ : আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু (সত্যেন বোস)।
১৯৯০ : বাঙালি সাহিত্যিক মৈত্রেয়ী দেবী।
বিশ্ব ক্যান্সার দিবস
আজ ৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ক্যান্সার দিবস। প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে এই দিবসটি পালন করা হয়। মারাত্মক ও প্রাণঘাতী এ রোগ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি এবং এই রোগে আক্রান্তদের সহায়তা করার জন্যে মানুষকে উৎসাহিত করাই এ দিবস পালনের উদ্দেশ্য। ২০০০ সাল থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ক্যান্সার দিবস প্রবর্তন করা হয়। ২০২৫ সালে এ দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে ’United by Unique’.
ক্যান্সার দিবস সারাবিশ্বে ইউনিয়ন ফর ইন্টারন্যাশনাল ক্যান্সার কন্ট্রোল নামক একটি বেসরকারি সংস্থার নেতৃত্বে উদযাপন করা হয়, যা পূর্বে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন নামে পরিচিত ছিল। এই সংস্থার সদর দপ্তর জেনেভায় অবস্থিত; যার ১৭০টিরও বেশি দেশে প্রায় দু’হাজার সদস্য রয়েছে।
চিকিৎসকরা মনে করেন, নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ক্যান্সার দ্রুতই ধরা পড়ে এবং সেক্ষেত্রে চিকিৎসা সহজ হয়। ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়লে শরীরের বিভিন্ন স্থানে লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। ধূমপান, পান-জর্দা-তামাকপাতা খাওয়া, সবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া, শারীরিক ব্যায়াম না করা, শারীরিক স্থূলতা বা বেশি ওজন, আলট্রাভায়োলেট রশ্মি, এক্স-রে রেডিয়েশন, কিছু রাসায়নিক পদার্থ, কিছু ভাইরাস বা অন্যান্য জীবাণু ক্যান্সারঝুঁকির জন্যে অন্যতম কারণ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সচেতনতা এবং সুষ্ঠু জীবনযাত্রা দিয়ে একটি বড় অংশের ক্ষেত্রে এ মারণরোগ ঠেকিয়ে রাখা যায়। তাই ক্যান্সার নিয়ে আশঙ্কার বদলে সচেতনতার প্রসার বেশি জরুরি।
সূত্র: সংগৃহীত