গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে আজ বছরের ২৭৮ তম (অধিবর্ষে ২৭৯ তম) দিন। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনা বিশিষ্টজনের জন্ম ও মৃত্যুদিনসহ আরও কিছু তথ্যাবলি।
ঘটনাবলি
১৯০৮ : বুলগেরিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়।
১৯৪৭ : কলকাতা ফিল্ম সোসাইটি স্থাপিত হয়।
জন্ম
১৮২৯ : চেস্টার এ. আর্থার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২১তম রাষ্ট্রপতি।
১৮৭৯ : ফ্রান্সিস পেটন রাউস, নোবেলজয়ী আমেরিকান রোগবিদ্যাবিদ।
১৮৯৪ : ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, প্রখ্যাত বাঙালি লেখক ও অর্থনীতিবিদ।
১৯০৬ : মীরা দত্তগুপ্ত, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক বিপ্লবী ও জননেত্রী।
১৯৩০ : রেইনহার্ড সেল্টেন, নোবেলজয়ী জার্মান অর্থনীতিবিদ।
১৯৮৩ : মাশরাফি বিন মুর্তজা, বাংলাদেশি ক্রিকেটার ও সংসদ সদস্য।
মৃত্যু
১৯৭৬ : নোবেলবিজয়ী নরওয়েজীয়-মার্কিন রসায়নবিদ ও পদার্থবিদ লার্স অনসেজার।
১৯৮৪ : বাঙালি সাংবাদিক ও সাহিত্যিক মুজিবুর রহমান খাঁ।
২০১১ : অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভ জবস।
২০২০ : ভারতীয় বাঙালি গায়ক ও অভিনেতা শক্তি ঠাকুর।
২০২০ : একুশে পদকপ্রাপ্ত বাংলাদেশি চিত্রশিল্পী ও অধ্যাপক মনসুর উল করিম।
বিশ্ব শিক্ষক দিবস
শিক্ষকদের বলা হয় জাতি গঠনের কারিগর। পরিবারের পরেই জীবন গঠনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেন শিক্ষক। বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ। মূলত ১৯৯৫ সাল থেকে জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা ইউনেস্কোর সদস্যভুক্ত প্রতিটি দেশে শিক্ষকদের অবদান স্মরণ করার জন্যে প্রতি বছর ৫ অক্টোবর দিবসটি উদযাপন করা হয়।
বিশ্বের শতাধিক দেশে এই দিবসটি পালিত হয়ে থাকে। দিবসটি পালনে এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল ও তার সহযোগী চার শতাধিক সদস্য সংগঠন মূল ভূমিকা রাখে। দিবসটি উপলক্ষে ইআই প্রতি বছর একটি প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করে থাকে; যা জনসচেতনতা বৃদ্ধির সাথে সাথে শিক্ষকতা পেশার অবদানকেও স্মরণ করিয়ে দেয়। ২০২৪ সালে শিক্ষক দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘Valuing teacher voices: towards a new social contract for education.’
সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন উদ্যোগে পালিত হয় দিবসটি। এ উপলক্ষে র্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও থাকে শিক্ষকদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদানের নানা আয়োজন।
সূত্র: সংগৃহীত