1. [email protected] : আরএমজি বিডি নিউজ ডেস্ক :
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৫:১৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
দীর্ঘজীবনের রহস্য জানুন, দীর্ঘদিন বাঁচুন বিদেশে পড়তে যাওয়ার মোড়কে আত্মপ্রতারিত হওয়ার গোমড় ফাঁস! Tiger 3 BO Prediction: শাহরুখকে টেক্কা, প্রথমদিনই ১০০ কোটি ছোঁবে সলমনের ‘টাইগার ৩’! দিওয়ালিতে মহাধামাকা জয়-পরাজয়ের রহস্য সমস্যার সমাধান করবেন কীভাবে? যে-কোনো কাজ ভালোভাবে করবেন কীভাবে? টাইগার 3 রিলিজের আগে, YRF স্পাই ইউনিভার্স ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করবে এক থা টাইগার, টাইগার জিন্দাহ্যায়, পাঠান এবং ওয়ার বড় পর্দায় ফিরে আসছে! বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকরা মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে রাজপথে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে *হালাল জীবিকার উপর সন্তুষ্ট থাকা।*  “হুসনুল খুলুক”সুন্দর চরিত্র এবং চরিত্রবান হওয়ার উপায়  

কোরআনকে নিরাময়ের উৎস বলা হয়েছে। কীভাবে আমরা কোরআনের সাহায্যে নিরাময় পেতে পারি?

  • সময় বুধবার, ৫ মে, ২০২১
  • ১০৭৫ বার দেখা হয়েছে
সূরা বনী ইসরাইলের ৮২ নং আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলছেন, কোরআন বিশ্বাসীদের জন্যে নিরাময় ও রহমতস্বরূপ। আল্লাহতায়ালার এ উদ্ধৃতির সত্যতা প্রমাণিত হয় আধুনিক গবেষণার প্রেক্ষিতে। আমেরিকার একদল স্বেচ্ছাসেবীকে কোরআন তেলাওয়াত শোনানোর পর দেখা যায়, এদের ৯৭% এর মধ্যেই প্রশান্তির প্রভাব সৃষ্টি হয়েছে। ইইজি পরীক্ষায় দেখা গেল কোরআন শুনতে শুনতেই তাদের ব্রেন ওয়েভ আলফা লেভেলে নেমে গেছে যা গভীর প্রশান্ত অবস্থাকে বোঝায়।

উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হলো, এদের অনেকেই আরবি বোঝেন না। কিন্তু তা সত্ত্বেও কোরআন শ্রবণ তাদের মধ্যে সৃষ্টি করেছে এক প্রশান্ত পরিতৃপ্তি। আর একথা এখন সর্বজনবিদিত যে টেনশন উদ্বেগ উৎকণ্ঠাই মানবদেহের ৭৫% রোগসৃষ্টির কারণ। স্নায়বিক উত্তেজনা এবং মানসিক ভারসাম্যহীনতা দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে ধ্বংস করে দেয় এবং দেহ নানারোগে আক্রান্ত হয়। আর কোরআন শ্রবণের মাধ্যমে দেহে এর উল্টো প্রভাব সৃষ্টি হয়। এখানেই কোরআনের নিরাময় রহস্য। এজন্যেই নবী করিম (স) বলেছেন, যারা মসজিদে সমবেত হয়ে কোরআন পাঠ এবং আলোচনায় অংশ নেয় তাদের ওপর শান্তি ও ক্ষমা বর্ষিত হবে, তাদেরকে ঘিরে থাকবে ফেরেশতাগণ এবং আল্লাহ বলবেন তারা তো তাঁর পাশেই আছে।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

ড. আহমেদ আল কাজি আমেরিকায় একটি গবেষণা পরিচালনা করেন। আরবি বলতে পারেন না বা বোঝেন না এমন কিছু আমেরিকান স্বেচ্ছাসেবীদের তিনি তিনটি গ্রুপে ভাগ করেন। প্রথম গ্রুপকে কোরআন তেলাওয়াত শোনানো হলো। দ্বিতীয় গ্রুপকে দৈনন্দিন আরবি ভাষার কিছু বাক্য পড়ে শোনানো হলো এবং তৃতীয় গ্রুপকে কোনোকিছু না শুনিয়ে শুধু একটা শান্ত নিরিবিলি জায়গায় রিল্যাক্স করতে বলা হলো। এরপর ড. কাজি তিন গ্রুপেরই ব্লাড প্রেশার, ইইজি, হার্টরেট, পেশীর সংকোচন-প্রসারণ এবং ঘেমে যাওয়ার প্রবণতা পরীক্ষা করেন। তিনি দেখেন বাকি দুই গ্রুপের তুলনায় প্রথম গ্রুপের সদস্যদের মধ্যে প্রশান্তির প্রভাব পড়েছে সবচেয়ে বেশি।

আর কোয়ান্টায়নে কোরআনে যখন আপনি ধ্যানের স্তরে আত্মনিমগ্ন থাকেন, এর সুর, ছন্দ সবকিছুই একটা শব্দতরঙ্গ সৃষ্টি করে, ধ্বনির অনুরণন সৃষ্টি করে। আলট্রাসাউন্ড ওয়েভ সৃষ্টি করে। যেটাকে সংস্কৃতিতে বলা হয় শব্দব্রহ্ম। এই ধ্বনির অনুরণন আপনার নিরাময় প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। আপনাকে শারীরিক মানসিকভাবে নিরাময় এবং প্রশান্ত করে।

শেয়ার করুন

এই শাখার আরো সংবাদ পড়ুন
All rights reserved © RMGBDNEWS24.COM
Translate »