1. [email protected] : আরএমজি বিডি নিউজ ডেস্ক :
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন

রেওয়ায়েতকারীদের পরিচিতি

  • সময় সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১
  • ১২৮৩ বার দেখা হয়েছে

রেওয়ায়েতকারীদের পরিচিতি

(হাদীস বর্ণনাকারীদের মধ্যে ১২৯ জনের পরিচিতি বর্ণানুক্রমে)

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

সাহাবা

১.     আউফ ইবনে মালেক (রা) : আউফ ইবনে মালেক ইবনে আবু আউফ আশজায়ী।

২.     আদী ইবনে উমাইরাহ (রা) : আদী ইবনে উমাইরাহ আল কিন্দী।

৩.     আদী ইবনে হাতেম (রা) : বিখ্যাত দানবীর হাতেম তাঈয়ের পুত্র। বর্ণিত হাদীস ৪০-এর বেশি।

৪.     আদ্দা ইবনে খালেদ (রা) : আল আদ্দা ইবনে খালেদ ইবনে হাওদা।

৫.     আনাস ইবনে মালেক (রা) : খাজরাজ গোত্রের বনু নাজ্জার। নবীজীর (স) ওফাতের আগপর্যন্ত ১০ বছর আনাস (রা) তাঁর খেদমত করেন।
বর্ণিত হাদীস ২,২৮৬।

৬.     আবু আইয়ুব (রা) : প্রকৃত নাম খালেদ ইবনে জায়েদ। খাজরাজ গোত্রের বনু নাজ্জার। নবীজী (স) তার বাড়িতে আতিথ্য গ্রহণ করেন।
বর্ণিত হাদীস ১৫০।

৭.     আবু উমামা (রা) : আবু উমামা সুদাঈ ইবনে আজলান আল বাহিলী। তার বর্ণিত প্রায় ২৫০টি হাদীস বোখারী ও মুসলিম শরীফে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

৮.     আবু উসায়েদ (রা) : আবু উসায়েদ মালিক ইবনে রাবিয়া। বনু খাজরাজ।

৯.     আবু ওমর আল বারা (রা) : আনসার সাহাবী।

১০.    আবু ওবায়দা (রা) : আবু ওবায়দা ইবনে আল জাররাহ। বনু হারিস ইবনে ফিহর। নবীজী (স) তাকে আমিন-উল উম্মত ঘোষণা করেন।

১১.    আবু কাতাদা (রা) : খাজরাজ গোত্রের বনু সুলাইম। নবীজী (স) তাকে মুসলিমদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ অশ্বারোহী হিসেবে ঘোষণা করেন। বর্ণিত হাদীস ১৭০।

১২.    আবু কাবশা আমর (রা) : আবু কাবশা আমর ইবনে সাদ।

১৩.    আবু দারদা (রা) : প্রকৃত নাম উয়াইমির ইবনে জায়েদ। খাজরাজ গোত্রের বনু হারিস। নবীজীর (স) জীবদ্দশায় পুরো কোরআন মুখস্থ করেন। শতাধিক হাদীস বর্ণনা করেন।

১৪.    আবু বকর সিদ্দিক (রা) : প্রকৃত নাম আবদুল্লাহ ইবনে উসমান। কোরাইশদের বনু তাঈম। প্রথম খলিফা (৬৩২-৬৩৪ খ্রি.)।

১৫.    আবু বাকরাহ (রা) : নুফাই ইবনে মাসরুহ। মুক্ত ক্রীতদাস। বর্ণিত হাদীস ১৩৩।

১৬.    আবু বারজাহ আল আসলামী (রা) : আবু বারজাহ নাদলাহ ইবনে ওবায়েদ আল আসলামী। ওহুদ, খায়বর ও মক্কা অভিযানে অংশ নেন।

১৭.    আবু মাসউদ (রা) : আবু মাসউদ উকবা ইবনে আমর। আনসারী সাহাবী। বর্ণিত হাদীস ১০২।

১৮.    আবু মারশাদ কান্নাজ (রা) : আবু মারশাদ কান্নাজ ইবনে হুসাইন। বদরী সাহাবী।

১৯.    আবু মুসা আশয়ারী (রা) : আবু মুসা আবদুল্লাহ ইবনে কায়েস আশয়ারী। ইয়েমেনের আশায়ির গোত্রের লোক। বর্ণিত হাদীস ৩৬০।

২০.   আবু সাঈদ রাফাই (রা) : আবু সাঈদ রাফাই আল মুয়াল্লা।

২১.    আবু যর গিফারী (রা) : বনু গিফার। প্রথম ‘আসসালামু আলাইকুম’ উচ্চারণকারী। নবীজী (স) তার সম্পর্কে বলেন : আসমানের নিচে ও জমিনের ওপর আবু যরের চেয়ে বড় সত্যবাদী আর কেউ নেই। বর্ণিত হাদীস ২৩১।

২২.   আবু রাফি আসলাম (রা) : ইসলাম গ্রহণের আগে কপ্টিক খ্রিষ্টান ছিলেন। আবিসিনিয়ায় হিজরতকারী। মদীনায় নবীজীর (স) খাদেম ছিলেন।

২৩.   আবু শোরাইহ খোয়ালিদ (রা) : আবু শোরাইহ খোয়ালিদ ইবনে আমর। বনু খুজাই।

২৪.   আবু সাঈদ খুদরী (রা) : সাঈদ ইবনে মালিক ইবনে সিনান। বনু খাজরাজ। বর্ণিত হাদীস ১,১৭০।

২৫.   আবু হুরায়রা (রা) : আবদুর রহমান ইবনে সাখর। বনু দাওস। আসহাবে সুফফা। বর্ণিত হাদীস ৫,৩৭৪। ৮০০ তাবেঈ হাদীস শিক্ষা নেন তার কাছ থেকে।

২৬.   আবদুর রহমান ইবনে আবু বকর (রা) : হুদায়বিয়ার চুক্তির পর ইসলাম গ্রহণকারী। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও ভণ্ড নবীদের বিরুদ্ধে বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

২৭.   আবদুর রহমান ইবনে গনম (রা) : আবদুর রহমান ইবনে গনম আল আশয়ারী। ইয়েমেনের আশায়ির গোত্রের লোক।

২৮.   আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) : বনু হাশেম। বর্ণিত হাদীস ১,৬৬০।

২৯.   আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা) : নবীজী (স) তাকে হাদীস লিপিবদ্ধ করার অনুমতি প্রদান করেন। প্রথম হাদীস সংকলনের প্রণেতা। বর্ণিত হাদীস ৭০০।

৩০.   আবদুল্লাহ ইবনে ইয়াজিদ (রা) : আবদুল্লাহ ইবনে ইয়াজিদ আল খাতেমী।

৩১.    আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা) : বনু আদী। বর্ণিত হাদীস ২,৬৩০।

৩২.   আবদুল্লাহ ইবনে জুবাইর (রা) : জুবাইর ইবনে আওয়ামের পুত্র। বনু আসাদ।

৩৩.   আবদুল্লাহ ইবনে বুশর (রা) : আবদুল্লাহ ইবনে বুশর আল মাজিনী।

৩৪.   আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) : বনু হুদাইল। প্রথম প্রকাশ্যে কোরআন তেলাওয়াতকারী। নবীজী (স) বলেন, কোরআন যেভাবে নাজিল হয়েছে সেভাবে যদি শুনতে চাও, ইবনে মাসউদের তেলাওয়াত শোনো। বর্ণিত হাদীস ৮৪৮।

৩৫.   আবদুল্লাহ ইবনে মুগাফফল (রা) : আবদুল্লাহ ইবনে মুগাফফল আল মুজানী।

৩৬.   আবদুল্লাহ ইবনে সারজিস (রা) : আবদুল্লাহ ইবনে সারজিস আল মুজানী।

৩৭.   আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা) : ইসলাম গ্রহণের পূর্বে নাম ছিল আল হুসাইন ইবনে সালাম। বনু কায়নুকা (ইহুদি গোত্র)। তাওরাতে পণ্ডিত হিসেবে আরবে সুপরিচিত ছিলেন। জীবদ্দশায় জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত প্রথম সাহাবী।

৩৮.   আবদুল্লাহ ইবনে হানযালা (রা) : বনু আউস। ওহুদের শহিদ হানযালার (রা) পুত্র।

৩৯.   আবদুল্লাহ ইবনে হিশাম (রা) : আবদুল্লাহ ইবনে হিশাম ইবনে জুহরা।

৪০.   আমর ইবনে আউফ (রা) : আমর ইবনে আউফ আল মুজানী।

৪১.    আমর ইবনে আবাসা (রা) : আমর ইবনে আবাসা ইবনে খালেদ আস-সুলামী।

৪২.   আমর ইবনুল আস (রা) : বনু সাহম। মিশর বিজয়ী সেনাপতি।

৪৩.   আম্মার ইবনে ইয়াসির (রা) : ইসলামের প্রথম শহিদ সুমাইয়ার (রা) পুত্র। মসজিদে নববী নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
বর্ণিত হাদীস ৪০-এর বেশি।

৪৪.   আল ফজল ইবনে আব্বাস (রা) : বনু হাশেম। বর্ণিত হাদীস ৪০-এর বেশি।

৪৫.   আলী ইবনে আবু তালিব (রা) : বনু হাশেম। চতুর্থ খলিফা (৬৫৬-৬৬১ খ্রি.)। কাতিবে ওহী। নবীজী (স) বলেন, আমি হচ্ছি জ্ঞানের নগরী আর আলী তার দরজা। বর্ণিত হাদীস ৫৮৬।

৪৬.   আসমা বিনতে ইয়াজিদ (রা) : আসমা বিনতে ইয়াজিদ ইবনে সাকান। ৮১টি হাদীস বর্ণনা করেছেন। প্রজ্ঞা ও বাগ্মিতার জন্যে সুখ্যাত।

৪৭.   আহওয়াস ইবনে হাকিম (রা) : আল আহওয়াস ইবনে হাকিম ইবনে উমাইর।

৪৮.   আয়াস ইবনে আবদুল্লাহ (রা) : আয়াস ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে জুবাব।

৪৯.   আয়েশা (রা) : আয়েশা বিনতে আবু বকর। নবীজীর (স) তৃতীয় স্ত্রী। তীক্ষ্ণ স্মরণশক্তির অধিকারী ও প্রখর বুদ্ধিমতী ছিলেন। বর্ণিত হাদীস ২,২১০।

৫০.   ইতবান ইবনে মালেক (রা) : বনু সালিম। বদরী সাহাবী।

৫১.    ইমরান ইবনে হোসেইন (রা) : খুজাহ গোত্রের লোক।

৫২.   উকবা ইবনে আমির (রা) : বনু জুহায়না। বর্ণিত হাদীস ৪০-এর বেশি।

৫৩.   উবাই ইবনে কাব (রা) : বনু খাজরাজ। কাতিবে ওহী, নবীজীর (স) জীবদ্দশায় কোরআনে হাফেজ ও নবীজীর (স) পত্রলেখক।

৫৪.   উবাদা ইবনে সামিত (রা) : বনু খাজরাজ গোত্রপতি। বর্ণিত হাদীস প্রায় ২০০।

৫৫.   উম্মে আতিয়া (রা) : নুসাইবা বিনতে আল হারিস। নবীজীর (স) সেনাপতিত্বে একাধিক যুদ্ধে অংশ নেন। বর্ণিত হাদীস প্রায় ৪০।

৫৬.   উম্মে কুলসুম (রা) : উম্মে কুলসুম বিনতে উকবা ইবনে মুআইত।

৫৭.   উম্মে সালামা (রা) : উম্মে সালামা হিন্দ বিনতে আবু উমাইয়া। বনু মখযুম। নবীজীর (স) ষষ্ঠ স্ত্রী। বর্ণিত হাদীস পৌনে চারশ।

৫৮.   উম্মে হাবিবা (রা) : রামলা বিনতে আবু সফিয়ান। বনু উমাইয়া। নবীজীর (স) স্ত্রী। ৬৫টি হাদীস বর্ণনা করেন।

৫৯.   উরওয়াহ ইবনে আমির (রা) : উরওয়াহ ইবনে আমির আল কুরাইশী।

৬০.   উসমান ইবনে আফফান (রা) : বনু উমাইয়ার ধনাঢ্য পরিবারের সফল ব্যবসায়ী। তৃতীয় খলিফা (৬৪৪-৬৫৬ খ্রি.)। কাতিবে ওহী। বর্ণিত হাদীস ১৪৬।

৬১.    উসামা ইবনে জায়েদ (রা) : জায়েদ ইবনে হারিসার পুত্র। বর্ণিত হাদীস ১২৮।

৬২.   ওবায়দুল্লাহ ইবনে মিহসান (রা) : ওবায়দুল্লাহ ইবনে মিহসান আল আনসারী।

৬৩.   ওমর ইবনে খাত্তাব (রা) : বনু আদী। দ্বিতীয় খলিফা (৬৩৪-৬৪৪ খ্রি.)।পারস্য ও রোমান সাম্রাজ্য বিলুপ্তির নায়ক। বর্ণিত হাদীস ৫৩৯।

৬৪.   ওয়াহশি ইবনে হারব (রা) : আফ্রিকান বংশোদ্ভূত। হামজাকে (রা) হত্যার প্রায়শ্চিত্ত করেন ভণ্ড নবী মুসায়লামাকে হত্যার মধ্য দিয়ে।

৬৫.   ওয়াসিলা ইবনে আল আসকা (রা) : আসহাবে সুফফার অন্যতম সদস্য।

৬৬.   কাব ইবনে মালেক (রা) : বদর ও তাবুক অভিযান ছাড়া বাকি সব অভিযানে নবীজীর (স) সঙ্গী হন। বর্ণিত হাদীস ৪০-এর বেশি।

৬৭.   কাব ইবনে উজরাহ (রা) : বায়াতে রিদওয়ানে অংশ নেন। সূরা বাকারার ১৯৬ নং আয়াত তার অসুস্থতার প্রেক্ষিতে নাজিল হয় বলে সহীহ হাদীসে বর্ণিত।

৬৮.   কাবিশা ইবনে মুখারিক (রা) : কাবিশা ইবনে মুখারিক আল হিলালী।

৬৯.   কাবিসা ইবনে বুরমাহ (রা) : কাবিসা ইবনে বুরমাহ আল আসাদী।

৭০.   খাব্বাব ইবনে আরাত (রা) : প্রথমদিকে ইসলাম গ্রহণকারী। পেশায় কর্মকার। উন্নত মানের তরবারি নির্মাণে পারদর্শী ছিলেন। বদরী সাহাবী।

৭১.    খাওলা বিনতে হাকেম (রা) : প্রথমদিকে ইসলাম গ্রহণকারী সাহাবী।

৭২.   খানসা বিনতে খিদাম (রা) : খানসার অভিযোগের প্রেক্ষিতেই নবীজী (স) নির্দেশ দেন, বিয়ের ক্ষেত্রে পাত্রীর সম্মতি আবশ্যক।

৭৩.   জয়নব (রা) : আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদের (রা) স্ত্রী। বনু সাকীফ।

৭৪.   জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা) : বনু খাজরাজ। বর্ণিত হাদীস দেড় হাজারের বেশি।

৭৫.   জাবির ইবনে সুলাইম (রা) : আবু জুরাই জাবির ইবনে সুলাইম।

৭৬.   জারির (রা) : জারির ইবনে আবদুল্লাহ। বনু বাজিলা গোত্রপতি। নবীজীর (স) জীবদ্দশায় ইয়েমেনে ইসলাম প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। বর্ণিত হাদীস ২০০।

৭৭.   জায়েদ ইবনে সাবিত (রা) : মাত্র ১১ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণকারী। অন্যতম কাতিবে ওহী, নবীজীর (স) পত্রলেখক ও কোরআনের ওপর বিশেষজ্ঞ।

৭৮.   জায়েদ ইবনে খালেদ (রা) : জায়েদ ইবনে খালেদ আল জুহানি।

৭৯.   জুবাইর ইবনে আওয়াম (রা) : বনু আসাদ। আবিসিনিয়ায় হিজরতকারী। ইসলামের সফলতম সেনাপতিদের একজন। বর্ণিত হাদীস ৪০-এর বেশি।

৮০.   জুবাইর ইবনে মুতিম (রা) : বনু নওফেল।

৮১.    নাওয়াস ইবনে সামআন (রা) : আন নাওয়াস ইবনে সামআন আল আনসারী।

৮২.   নাফি ইবনে আবদুল হারিস (রা) : তায়েফের বনু সাকীফ। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। চিকিৎসা-বিষয়ক গ্রন্থ রচয়িতা।

৮৩.   নোমান ইবনে বশীর (রা) : বনু খাজরাজ। বর্ণিত হাদীস ১৬৪।

৮৪.   ফাদালা ইবনে ওবায়েদ (রা) : ফাদালা ইবনে ওবায়েদ আল আনসারী।

৮৫.   ফাতেমা বিনতে কায়েস (রা) : বনু কায়েস। বর্ণিত হাদীস ৩০-এর বেশি।

৮৬.   বারা ইবনে আজিব (রা) : আউস গোত্রের বনু হারিসা। বর্ণিত হাদীস ৩০০।

৮৭.   বুরাইদাহ ইবনে আল হাসিব (রা) : বনু আসলাম। বর্ণিত হাদীস ১৪৬।

৮৮.   মাকিল ইবনে ইয়াসর (রা) : মাকিল ইবনে ইয়াসর আল মুজানী।

৮৯.   মামের (রা) : মামের ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে নাদলাহ।

৯০.   মিকদাম ইবনে আসওয়াদ (রা) : মিকদাম ইবনে আমর আল বাহরাইনি। প্রথমদিকে ইসলাম গ্রহণকারী। ক্বারী হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিলেন।

৯১.    মুগীরা ইবনে শুবা (রা) : বনু সাকীফ। বর্ণিত হাদীস ১৩৩।

৯২.   মুশতারিদ ইবনে শাদ্দাদ (রা) : আল মুশতারিদ ইবনে শাদ্দাদ আল ফিহরি।

৯৩.   মুয়াজ ইবনে জাবল (রা) : বনু খাজরাজ। নবীজীর (স) জীবদ্দশায় কোরআন সংকলনকারী। নবীজী (স) বলেন, জান্নাতে আলেমদের অগ্রভাগে থাকবে মুয়াজ।

৯৪.   মোয়াবিয়া (রা) : বনু উমাইয়া। আবু সুফিয়ানের পুত্র। উমাইয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা।

৯৫.   মোয়াবিয়া ইবনে হায়দা (রা) : মোয়াবিয়া ইবনে হায়দা আল কুশায়রী।

৯৬.   রাফেহ ইবনে আমর (রা) : কিনানা গোত্রের বনু গিফার।

৯৭.   রাবিয়া ইবনে কাব (রা) : বনু আসলাম। আসহাবে সুফফা।

৯৮.   রবী বিনতে মুআউয়ায (রা) : রবী বিনতে মুআউয়ায ইবনে আফরা।

৯৯.   রাফি ইবনে খাদিজ (রা) : কৈশোরে ইসলাম গ্রহণকারী। বর্ণিত হাদীস প্রায় ৪০।

১০০.  শাদ্দাদ ইবনে আওস (রা) : আবু ইয়ালা শাদ্দাদ ইবনে আওস ইবনে সাবিত।

১০১.  সহল ইবনে সাদ (রা) : আনসার সাহাবী। প্রায় দুইশ হাদীস বর্ণনা করেন।

১০২.  সহল ইবনে হুনাইফ (রা) : আনসার সাহাবী। বর্ণিত হাদীস প্রায় ৪০।

১০৩.  সাঈদ ইবনে জায়েদ (রা) : বনু আদী। কাতিবে ওহী।

১০৪.  সাওবান (রা) : ইয়েমেনের অধিবাসী। নবীজীর (স) আজাদকৃত দাস।

১০৫.  সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রা) : বনু জোহরা। পারস্য বিজয়ী সেনানায়ক। বর্ণিত হাদীস ২৭০।

১০৬.  সাদ ইবনে উবাদা (রা) : সাদ ইবনে উবাদা ইবনে দুলাইম। বনু খাজরাজ গোত্রপতি। দ্বিতীয় আকাবায় মনোনীত ১২ জন নকীবের একজন।

১০৭.  সাফিয়া বিনতে আবু ওবায়েদ (রা) : তায়েফের বনু সাকীফ।

১০৮.  সামুরাহ ইবনে জুন্দুব (রা) : গাতাফানদের বনু ফাজারা। বর্ণিত হাদীস ১২৩।

১০৯.  সালমান ইবনে আমির (রা) : সালমান ইবনে আমীর আদ-দাব্বী।

১১০.  সালমান ফারসি (রা) : পিতৃপ্রদত্ত নাম রুজবেহ খোশনুদান। জন্ম ও বেড়ে ওঠা পারস্যে। পবিত্র কোরআনের প্রথম অনুবাদক (ফারসি ভাষায়)। বর্ণিত হাদীস ৪০-এর বেশি।

১১১.   সালামা ইবনে আকওয়াহ (রা) : সালামা ইবনে আমর ইবনে আকওয়াহ।

১১২.   সুফিয়ান ইবনে আবদুল্লাহ (রা) : বনু সাকীফ।

১১৩.  সুফিয়ান ইবনে উসায়েদ (রা) : ইয়েমেনের হাদরামাউতের লোক।

১১৪.   সোয়াদ ইবনে মোকাররিন (রা) : সোয়াদ ইবনে মোকাররিন আল মুজানী।

১১৫.  হারিস আল আশয়ারী (রা) : আবু মালিক আল হারিস ইবনে আসিম আশয়ারী।

১১৬.  হাকেম ইবনে হিজাম (রা) : উম্মুল মুমিনীন খাদিজার ভ্রাতুষ্পুত্র। ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। শিবে আবু তালিবের অবরোধ প্রত্যাহারে ভূমিকা রাখেন।

১১৭.   হাসান ইবনে আলী (রা) : নবীজীর (স) নাতি। জ্ঞান, সহিষ্ণুতা ও দরিদ্রের প্রতি সমমর্মিতার জন্যে স্মরণীয়।

১১৮.  হুজাইফা ইবনে ইয়ামন (রা) : হুজাইফা ইবনে ইয়ামন ইবনে জাবির। তাকে বলা হতো রসুলের (স) গোপন তথ্যের সংরক্ষক।

 

তাবেঈন ও তাবে-তাবেঈন

১১৯.   আবু ইদ্রিস আল খাওলানী (র) : দামেশকে ফকীহ ও কাজী ছিলেন।

১২০.  আবু বুরদা ইবনে আবু মুসা (র) : আবু বুরদা ইবনে আবু মুসা আশয়ারী।

১২১.   আবদুল্লাহ ইবনে বুরাইদা (র) : আবদুল্লাহ ইবনে বুরাইদা ইবনে হাসিব।

১২২.  আমর ইবনে শোয়াইব (র) : আমর ইবনে শোয়াইব ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস।

১২৩.  ইবনে আবু লায়লা (র) : আবদুর রহমান ইবনে আবু লায়লা। ১২০ জন সাহাবীর সান্নিধ্য লাভ করেন।

১২৪.  নাফি (র) : বিখ্যাত মুহাদ্দিস।

১২৫.  মাশরুক (র) : মাশরুক ইবনে আল আজদা। ইবনে মাসউদের ছাত্র।

১২৬.  সাঈদ ইবনে মুসাইয়িব (র) : ফিকহ শাস্ত্রে ব্যুৎপত্তির জন্যে প্রখ্যাত ছিলেন।

১২৭.  সুফিয়ান সাওরী (র) : আবু আবদুল্লাহ সুফিয়ান ইবনে সাঈদ ইবনে মাশরুক আল সাওরী। বিখ্যাত মুহাদ্দিস ও ফকীহ। কোরআনের তাফসির রচনার একজন পথিকৃৎ।

১২৮.  হাসান বসরী (র) : আবু সাঈদ আবুল হাসান ইয়াসার আল বসরী। শৈশবে উম্মুল মুমিনীন উম্মে সালামার (রা) তত্ত্বাবধানে বেড়ে ওঠেন।

১২৯.  হুমাইদ ইবনে আবদুর রহমান (র) : হুমাইদ ইবনে আবদুর রহমান ইবনে আউফ।

 

(স) : নবীজীর নামের পর উল্লেখ করা হয়। পূর্ণ রূপ ‘সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’। এর অর্থ—তাঁর ওপর আল্লাহর রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক।

(রা) : সাহাবীদের নামের পর উল্লেখ করা হয়। এর পূর্ণ রূপ ‘রাদিয়াল্লাহু আনহু’ (পুরুষদের ক্ষেত্রে) বা ‘রাদিয়াল্লাহু আনহা’ (নারী সাহাবীদের ক্ষেত্রে)। এর অর্থ—তিনি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করুন।

(র) : তাবেঈ, তাবে-তাবেঈন ও বুজুর্গদের নামের পর উল্লেখ করা হয়। পূর্ণ রূপ ‘রাহমাতুল্লাহি আলাইহি’ (পুরুষদের ক্ষেত্রে) বা ‘রাহমাতুল্লাহি আলাইহা’ (নারীদের ক্ষেত্রে)। এর অর্থ—তার ওপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক।

শেয়ার করুন

এই শাখার আরো সংবাদ পড়ুন
All rights reserved © RMGBDNEWS24.COM
Translate »