গ্রামের মানুষ করোনাভাইরাসকে স্বাভাবিক জ্বর-সর্দি ভাবছে। রোগীর পরিস্থিতি জটিলাকার ধারণ করলেই হাসপাতালে আসছেন। কিন্তু ততক্ষণে আর চিকিৎসকদের কিছুই করার থাকছে না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!রবিবার দুপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আয়োজনে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, একদম প্রান্তিক পর্যায়ে সংক্রমণ বেড়ে গেছে। ফলে ইউনিয়নে যারা বসবাস করেন তাদের মধ্যে যারা বয়স্ক তারা মৃত্যুবরণ করছে। যারা ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়ে বসবাস করেন, তারা করোনা নিয়ে এতটা সচেতন নয়। ওসব এলাকায় তারা আক্রান্ত হলেও মনে করে স্বাভাবিক জ্বর-সর্দি, কাশি হচ্ছে। যেহেতু এখন বৃষ্টি হচ্ছে, আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে, তাদের ধারণা এটি স্বাভাবিক ব্যাপার।
তিনি বলেন, গ্রামের ওইসব লোকজনের একপর্যায়ে যখন শ্বাসকষ্ট একদম বেড়ে যায়, তখন তারা হাসপাতালে ছুটে আসে। কিন্তু তখন তাদের ফুসফুসের প্রায় ৭০ শতাংশের মতো আক্রান্ত হয়ে গেছে। তাদের অক্সিজেন নেমে গেছে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশে। কিন্তু তখন আর চিকিৎসা দিয়ে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয় না। আমাদের চিকিৎসক-নার্সরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও, তখন আর তাদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয় না।