যুক্তরাষ্ট্রের টাফট’স ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ম্যারিয়্যান উলফ বলেছেন, ‘মানুষের মস্তিষ্কের যে আদি গঠন, তাতে এমন কোনো সক্ষমতা ছিল না যে লিখিত শব্দ বা বাক্য পড়ে সে তার অর্থ বুঝবে।
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!মানুষ যখন থেকে পড়তে ও লিখতে শিখেছে, তখন থেকে তার মস্তিষ্কে এক নতুন ধরনের পরিবর্তনের সূচনা ঘটেছে।’ ম্যারিয়্যান আরও বলেছেন, ‘মানুষ ‘রিডিং ব্রেইন’ এর অধিকারী হয়েছে।
পৃথিবীর প্রাণীকুলের মধ্যে আর কারোরই এই মস্তিষ্ক নেই, যা গড়ে উঠেছে কেবল পড়তে পড়তেই। পড়ার সময় মানুষের মস্তিষ্কে যেসব জ্ঞানীয় ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া হয়, ছবি দেখা ও শব্দ শোনার ফলে তা হয় না।’
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা-গবেষক ও অধ্যাপক এনি ই কামিংস তার ‘হোয়াট রিডিং ডাস ফর দ্য মাইন্ড’ নামক গবেষণাপত্রে বলেছেন, বই পড়া স্বাভাবিকভাবেই মানুষকে স্মার্ট করে, বয়স কমিয়ে দেয়।
যে কোনো বয়সে যে কোনো বই পড়াই একজন মানুষকে উন্নতি আর সুখ দেয়। তার গবেষণা বলছে, যারা অধিক জিপিএপ্রাপ্ত তারা নিজের পাঠ্যতালিকার বাইরেও নিয়মিত বই পড়েন।