আমাদের বিশ্বাসের শিকড় রয়েছে ডিএনএ-রই গভীরে।
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!তাই প্রতিটি মানুষ বিশ্বাস করে।
কেউ স্রষ্টায় বিশ্বাস করে
কেউ করে শয়তানে
কেউ ভালো মানুষে বিশ্বাস করে
কেউ বিশ্বাস করে প্রতারককে
কেউ বিশ্বাস করে সাধুকে
কেউ বিশ্বাস করে ভণ্ডকে।
কেউ দেখে অন্তর
কেউ দেখে চাকচিক্য।
কেউ দেখে সারল্য
কেউ দেখে জৌলুস।
আপনার বিশ্বাসের ভিত্তিটা হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
যদি ভিত্তি মজবুত হয়
আপনি তার ওপর প্রাসাদ গড়তে পারবেন।
যদি তা হয় চোরাবালি
আপনি অতলে তলিয়ে যাবেন।
বাস্তবতা হচ্ছে, ব্যর্থ হতাশ শোষিত
বঞ্চিতরা সত্যের পরিবর্তে মিথ্যাকে,
বাস্তবতার পরিবর্তে অলীক কল্পনাকে,
সরল সত্যবাদীর পরিবর্তে ধূর্ত বাক্যবাগীশকে,
নিখাদ সত্যবাণীর পরিবর্তে শ্রুতিমধুর বাগাড়ম্বরকে বিশ্বাস করে।
নির্বোধরা নিজের দায়িত্ব নিজে না নিয়ে
অন্যের ওপর ছেড়ে দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
এ কারণেই তারা প্রতারিত হয়, দুর্দশায় হাবুডুবু খায়।
এখন আপনার সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে।
আপনি কাকে বিশ্বাস করবেন—
সত্য না মিথ্যাকে, সদাচারীকে না দুরাচারীকে,
সেবককে না শোষককে, উপকারীকে না প্রতারককে?
আপনাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে—
নিজের দায়িত্ব নিজে নিয়ে সাফল্যের সরলপথে চলবেন,
অন্যের ওপর নিজের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে
ভাগ্যকে দোষারোপ করে দুর্দশায় হাবুডুবু খাবেন?