1. [email protected] : আরএমজি বিডি নিউজ ডেস্ক :
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:২৭ অপরাহ্ন

মোর্শেদ ক্বেবলা হযরত খাজা মামুনুর রশীদ (রহঃ) এর সপ্তম ওফাত দিবস।

  • সময় মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২
  • ২১৯ বার দেখা হয়েছে

মনিরুল আলম ,

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

২০১৬ ইং সালে ২৩ মে রোজ সোমবার এই দিনে তিনি  আল্লাহ তালার  সান্নিধ্যে গমণ করেন। মৃত্যুর সময় তিনি রেখে যান তাঁর অগণিত ভক্তবৃন্দ অসংখ্য খলিফা সহ অজস্র রুহানি সন্তান। যাদেরকে বুকের তাপ (শোষন রন্জন) শক্তি দিয়ে সীমাহীন ভালোবাসার বৃত্তের মধ্যে রেখে মাটির মমতায় আগলে রেখে পথ চিনিয়ে দিয়ে জীবন চলার পথের সঠিক নির্দেশনা দিয়ে গিয়েছেন বরং শিখিয়েছেন বিশৃংখল জীবনে কিভাবে শৃংখলা ফিরিয়ে এনে স্হির হওয়া যায়। অবিনাশী মৌণতার গভীরে পৌঁছে নিজের সত্তার সঙ্গে কিভাবে পরিচিতি হওয়া যায়! রেখে গিয়েছেন কত মলফুজাত। যার প্রতিটি বাক্য আভ্যন্তরীণ রোগের প্রতিষেধক তুল্য। আরও শিখিয়েছেন কিভাবে অসুন্দরকে সুন্দর দিয়ে মোকাবেলা করতে হয়।তিনি শিখিয়েছেন সাহেবে শরীয়তে রন্জিত হওয়া যায় কিভাবে। রিয়াযত করার আদব শিখিয়েছেন।

কত কথা, কত স্মৃতি, বুক ভরা উচ্চাশা। আজ তিনি নেই। কিন্তুু তাঁর হ্নদয় স্পর্শী কাব্যগ্রন্হের স্বরচিত পংক্তিমালায় তিনি বলে গিয়েছেন- আমাকে ভূলে যাওয়া মোটেও সহজ হবে না। আমি চলে গিয়েও রয়ে যাবো তোমাদের মাঝে, সবার অন্তরে অন্তরে। ঠিক যেন তাই। কালজয়ী নরপুঙ্গবরা সবাই যেন ঠিক এরকমই হয়ে থাকে।

তাই আজ তাঁর স্মৃতির পদভারে হ্নদয়ের কুঠিরে লালন করা প্রিয় মোর্শেদকে কলিজা দিয়ে একটু স্বরণ করা। তাঁর রেখে যাওয়া স্মৃতিগুলোর একটু অনূভব স্পর্শে নিজেকে রাঙিয়ে তোলা।

প্রিয় এই মহান মোর্শেদ (রহ.) ছিলেন বিভিন্ন সংস্করণের মুক্ত চিন্তার মানুষগুলোকে এক অভিন্ন চেতনায় জাগ্রত করার এক অনন্ত দিকপাল। নেই পশুপাল, তবুও সে রাখাল।

প্রিয় মোর্শেদ হযরত মামুনুর রহঃ নারায়ণগঞ্জ ভূইগড় হাকিমাবাদ খানকার লাইব্রেরীর পশ্চিম পাশে রাস্তা দিয়ে হাটার সময় একদিন আমাকে বলেন, আপনার দাদা হুজুর (হাকিম আব্দুল হাকিম (রহঃ) তিনি এই তরীকার দাওয়াতকে তার অন্দর মহলে (বেডরুমে) স্হান দিয়েছিল আর আমি (মামুনুর রশীদ) এটাকে আমার ড্রয়ং রুমে নিয়ে এসেছি।

অর্থাৎ হযরত মামুনুর রশীদ রহঃ এই তরীকার দাওয়াতকে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের নিকট দিক থেকে দিগন্তে ছড়িয়ে দিয়েছেন যার মূল অস্ত্র ছিল শুধু “ভালোবাসা” আর তাঁর ক্ষুরধার লেখনী। তিনি কাজে লাগিয়েছেন তাঁর প্রতিভাকে। তার শাণিত ক্ষুরধার লেখনিকে তিনি মাধ্যম বানিয়েছেন স্রষ্টার গুণগানে। তাঁর স্বরচিত সব কবিতা উপন্যাসে সুনিপুন কোমল হাতের রঙতুলি দিয়ে চমৎকার করে তুলে এনেছেন *লা মাজুদা ইল্লাল্লাহ*। তিনি অত্যন্ত উদার কিন্তূ ইস্পাত দৃঢ় প্রকৃতির মানুষ ছিলেন।

একজন সন্মূখ সারির সাহসী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি সমস্ত সৃষ্টিকে হ্নদয় দিয়ে ভালোবাসতেন। তিনি বলতেন এবং এই বিশ্বাস অন্তরে সার্বক্ষনিক লালন করতেন যে, আমরা সবাই আদমেরই সন্তান। পরস্পর ভাই-বোন একে অপরের আত্নীয় অতি আপনজন কিন্তূ আমাদের মধ্যে পরস্পর একে অপরের থেকে বিভক্তি বিভাজন এবং অপরের প্রতি শত্রুতা হিংসা, বিদ্বেষ, হানাহানী এ সবই ইবলিশ শয়তানের কারসাজি। অথচ সৃষ্টি বরং স্রষ্টারই আরাধনা করবে।

এটাই দাসত্ব। সকল সৃষ্টিকে ডেকে তিনি এ কথাটাই বলতে চান হ্নদয়ের আকুতি ভরে। কারন মানুষ মরার পর তাঁর একটাই পরিচয় হবে, সে পাপী না পূণ্য। সেখানে সাদা-কালো উচু-নিচু ছোট-বড় ধনী-গরীব এর কোনটাই প্রাধান্য পাবে না। এই পথভোলা মানুষগুলোর জন্য আহ! কী মমতাময়ী হ্নদয়স্পর্শী ভালোবাসা !!

তাই * মিলাদুন্নবী* মহফিলের আয়োজিত অনুষ্ঠানটিকে তিনি সার্বজনীন করে তুলেছিলেন সকলের জন্য। এ যেন মসজিদে নববীর শাণ সেই হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্যের এক অভূতপূর্ব বিকাশ। সমাজের সর্বস্তরের গনমান্য ব্যক্তি বর্গ সহ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহলের আমলা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ,শিক্ষক,কবি সাংবাদিক থেকে শুরু করে সমস্ত ধর্মাশ্রায়ী ব্যক্তিদের আমন্ত্রন জানিয়ে বরং তাদের যথাযথ কদর ও উত্তম আতিথেয়তা প্রদান করে প্রকৃত ইসলামের উদারতা ও উৎকর্ষতা সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিয়ে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহবান করে তাকে পবিত্র করতে চাইতেন।

কবি,সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবি,শিক্ষক, আমলা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সবাইকে দাওয়াত দিতেন পবিত্র মহফিলে। তাদের সকলেকেই তাদের দর্শন চিন্তা-চেতনা প্রকাশ করার সুযোগ করে দিয়ে সবাইকেই সন্মানিত করতেন এবং তাদের বক্তব্য গুলো মনোযোগ দিয়ে শ্রবণ করে পরিশেষে সকলের প্রাজ্ঞোচিত বক্তব্যের সারবস্তূর সঙ্গে সকলের উদ্দেশ্য আকাঙ্ক্ষাকে আল্লাহপাকে সন্তূষ্টির সঙ্গে মিলিয়ে নিয়ে বরং তিনি তাঁর মুল্যবান সংক্ষিপ্ত নসিহত তুলে ধরতেন। যা পৃথিবীর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এবং এখনো যে কথাটিই সকলের জন্য প্রনিধানযোগ্য। তিনি বলতেন,

আমরা সকলেই আল্লাহর দাস। যে যেখান থেকে আমরা আসি না কেন? আমরা সবাই আল্লাহর দাস। এটাই আমাদের সকলের মূল পরিচয়। তাই আমরা যে যেই অবস্হানে থাকি না কেন, যে, যেই দায়িত্বই আমরা পালন করি না কেন, আমাদের সকলের সকল কাজে সৃষ্টিকর্তার সন্তূষ্টি অর্জন করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।

তাই ভেদাভেদ ভূলে চীর শ্বাশ্বত সত্য সুন্দর জীবন ব্যবস্হা গড়ার জন্য কোরআন ও সুন্নাহকে আকড়ে ধরি। তিনি এই কাজটাকে আরও সহজ করে বলতে চেয়েছেন, স্রষ্টার ইচ্ছা বাস্তবায়নে শুরু থেকে যারা এই কাজের পয়গাম নিয়ে এসেছেন এই পৃথিবীতে, আসুন আমরা তাদেরকে ভালোবাসি তাদেরকে যারা ভালোবেসে পৃথিবীতে এখনো এই কাজের আন্জাম দিয়ে যাচ্ছেন, তাদের সবাইকে বরং আমরা এখন ভালোবাসি। তা হলে আমাদের সকলের জন্য এই কাজটা অনেক সহজ হয়ে গেল।

এই পরস্পর সোনার শিকলের কোথাও অনুরণন হলে তার শিহরণ সর্বত্রই স্পন্দিত করে। তাই এই ভালোবাসা সকলকে সুখেদুঃখে একই সূত্রে গেঁথে ফেলে এক জান্নাতী শুভ্র বাগান গড়ে তোলে। এই ভালোবাসা তো একটি সহজ কাজ তাই না? তাদেরকে ভালোবেসে তাদের সৎ কর্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বরং তাদের সহযোগী হয়ে তাদের সঙ্গে চলুন এক কাতারে চলে আসি।

কিন্তূ ভালোবাসার মতো এই সহজ কাজটাকে শয়তান আমাদের অনেকের জন্য কঠিন করে দিয়েছে। বরং এলেমের অহংকার অহেতুক হিংসা বিদ্বেষ পরস্পর হানাহানী প্রতিহিংসা পরায়ণতা হয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করে একটা শ্রেণী ইসলামের ঐতিহ্য ও মুল্যবোধকে অনেকটাই খাটো করে তুলেছে।

অথচ আল্লাহতা’য়ালার প্রিয়বান্দা যারা যাদের কারনে আমরা কোরআন (সত্যপথ) ও সঠিক দ্বীন পেয়েছি, যাদের কারনে আমরা হ্নদয়ের অভ্যন্তরে অন্ধকার জগতকে আলোকিত করেছি বরং অজ্ঞতাসুলভ তাদেরকেই আমরা হিংসা করে চলেছি।

কী অবিশ্বাস্য কান্ড! নিস্কন্টক অকৃত্রিম এই উদার ভালোবাসা বুক থেকে বুকে যারা বিলিয়ে যাচ্ছে তাদেরকে সহযোগিতার পরিবর্তে বরং এক শ্রেণীর মোল্লা নামধারী তথাকথিত ইসলাম রক্ষাকারী সুবিধাবাদি গোষ্ঠী এদেরই বিরোধীতায় লিপ্ত হয়ে পড়েছে। বরং এরাই ধর্মকে সব সময় ভাগ্যোয়োন্ননের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে চলেছে। এরাই ধর্ম ব্যবসায়ী বরং ধর্মের লেবাসে সুবিধাবাদি গোষ্ঠী।

তিনি বলতেন, প্রকৃত ভালোবাসায় তো কোন শত্রুতা নাই। প্রতিযোগিতা থাকতে পারে কিন্তূ এখানে কোন প্রতিপক্ষ নেই, কোন প্রতিহিংসা নাই। বরং এই প্রতিযোগিতায় দু’টি পক্ষই লাভবান হয়। কোন পক্ষ যদি জয়ী হয় ওটা প্রকারান্তরে অন্য পক্ষেরও জয় বলে বিবেচিত হয়। কারন উভয়ের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য যে একই সুতেয় গাঁথা।তাই প্রকৃত ভালোবাসায় কোন পরাজয় নাই।তার বিজয় মানে আমারও বিজয়। আমাদের সকলের চুড়ান্ত লক্ষ্য যে একমাত্র আল্লাহর সন্তূষ্টি।

তার স্বরচিত *তৃষিত তিথির অতিথি* কাব্য সংকলনের *সামর্থ্য দাও* কবিতায় তিনি তাঁর ভালোবাসা অনূভুতি এভাবেই প্রকাশ করেছেন।

ভালো লাগে-যখন তুমি আমার
ইচ্ছেগুলোকে পরাভূত করো।
প্রতিষ্ঠা করো কেবল তোমার চীর অপ্রতিদ্বন্দ্বী
অভিপ্রায়।
আমি তখন বুঝতে পারি – এটাই প্রমাণ
ভালোবাসার।

ভালো লাগে তখনও, যখন তুমি আমার
বাসনাগুলোকে বানিয়ে দাও ফুল ও ফসল।
বুঝতে কষ্ট হয়না-এটা প্রমাণ তোমার দয়ার।
তোমার সবকিছুই আমার ভালো লাগে….

*আমাকে সামর্থ্য দাও*।

তাই প্রকৃত ভালোবাসায় কোন বিভাজন নেই। দল উপদল মত পার্থক্য প্রতিযোগিতা সব কিছুই আল্লাহর হুকুমের কাছে দায়বদ্ধ। শেষ কথা আল্লাহর সন্তূষ্টি। তাই একজনের বিজয় তো সকলেরই বিজয়। তাই আসুন জ্ঞাণের আলো দিয়ে পরখ করে নিই ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য। প্রকৃত সত্য কোনটি? আমাদের কর্ম সঠিক কিনা? উপস্থিত আমাদের সবার জ্ঞাণ ক্ষমতা যোগ্যতা উচ্চতা পদমর্যাদা এ সব কিছুরই মালিক আল্লাহ তাই তার স্বরণে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তার সন্তূষ্টি অর্জন করাই সকলের মূল কার্য্য। অন্যান্য সকল কাজই সবার জন্য আনুষঙ্গিক মাত্র। অথচ আমরা অনেকে মূল কাজ থেকে এখনো বহুদুর পিছিয়ে আছি।

আহ কী ব্যাকুলতা পথভ্রষ্ট মানুষের জন্য। কী দয়া, মায়া, কেমন আকুতি পথভোলা মানুষের জন্য। কী গভীর মমতা যেন হ্নদয় নিংড়ানো নিস্বার্থ ভালোবাস। যেন হাজার বৎসরের পূর্বে ফেলে আসা সেই অতীতকালের মরু প্রান্তরের দিকপাল বিজয়ী মানবতার প্রতীক পশুর পাল বিহীন এক রাখালের খাছলত।

শরীরের জ্বরা, ক্ষয়িষ্ণুতা, বয়সের প্রোঢ়ত্ব, ডাক্তারদের নিষেধাজ্ঞা,পরিবার ও নিকটাত্মীয় কারো কোন বাধাই বিশ্রামে আটকিয়ে রাখতে পারেনি তাকে। শুধু ব্যস্ততায় কাটিয়েছেন তিনি পথহারা মানুষের তরবিয়েতের কাজে। শুধুই খানকার দিকে আকর্ষন। কত দুর-দুরান্ত থেকে পথহারা মানুষগুলো খানকায় এসে আমাকে না পেয়ে চলে যাবে? ওহ,ডাক্তার তুমি আমাকে হাসপাতাল থেকে খানকায় যেতে দাও। আমাকে এখনই ছুটি দাও।

প্রয়োজন হলে আবার আসব ক্ষনে। তোমরা আমাকে কৌশলে হাসপাতালে বিশ্রামের জন্য আটকিয়ে রাখবে? আর তা হবে না। এই যে আমি চললাম। আগামীকাল বৃহস্পতিবার পরের দিন শুত্রুবার খানকায় কত মানুষ আসবে। আমাকে আর তোমরা হাসপাতালে আটকিয়ে রাখতে পারবে না। কথাগুলো একান্তে আমার শোনার সৌভাগ্য হয়েছিল। আহ ! কী আক্ষেপ ! পথভোলা মানুষগুলোর জন্য! লেখাগুলো স্মৃতির জানালায় উঁকি দেওয়ায় চোখ দু’টি আপনাতেই অশ্রু সজল হয়ে উঠেছিল। কী নিস্বার্থ ভালোবাসা অসহায় মানুষগুলোর জন্য।

তিনি বলতেন সময় যে অনেক ফুরিয়ে যাচ্ছে। এখনো কি সময় হয়নি আমাদের রসুলের সেই চীর শ্বাশত আহবানে সকলেকে একত্রিত হয়ে ইসলামের গৌরবজ্জৌল সেই ইতিহাসকে সকলের সামনে আরেকবার তুলে ধরার। ঠিক এই রকম একজন স্বপ্নদর্শী গভীর জ্ঞাণের অধিকারী, চঞ্চল, তড়িৎ সিদ্ধান্ত গ্রহনের যোগত্যধারী ইস্পাত দৃঢ় সংকল্পধারী একজন অতি বড় মাপের মানুষ ছিলেন আমাদের প্রিয় মোর্শেদ ক্বেবলা।

তাঁর চেতনায় চতুরঙ্গতা ছিল। তিনি একজন আধ্যাত্ম্য মরমী কবিই নয় শুধু বরং একজন অসাধারণ শব্দ সম্রাট ছিলেন। কাব্য রচনায় তিনি ছিলেন এক অনন্য প্রতিভা। তাঁর সম্পাদকীয় সহ প্রায় অর্ধশতকের বেশী বই পুস্তক তিনি রচনা করে গিয়েছেন।

তাঁর কাব্য রচনায় প্রেমের কথা বলে, সমাজের কথা বলে, রাষ্ট্রের কথা বলে মানুষকে সত্যের পথে,শান্তির পথে ধাবিত করে। মানুষকে তাঁর মূলের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে পারে। তাঁর কবিতা কলোত্তীর্ণ। তাঁর কবিতায় ফুটে উঠেছে এক অসাধারণ দর্শন। আমরা তাঁর আদর্শ অনুসারী হওয়ার চেষ্টা করি। সেই সাথে কায়মনোবাক্যে তার বিদেহী আত্নার জন্য সকলে দোয়া করি।

*এলাহী ব হক্কে বনি ফাতেমা*
*কিবার ক্বওলে ইমাকুনি খাতেমা*

শেয়ার করুন

এই শাখার আরো সংবাদ পড়ুন
All rights reserved © RMGBDNEWS24.COM
Translate »