দ্বিতীয় কারণটি হলো, এক ধরনের অমূলক ভয়। অনেক ভালো প্রস্তুতির পরও আমরা নার্ভাসনেসে ভুগি। ভাবি, কী জানি কেমন হবে? এর জন্যে অটোসাজেশন ও প্রত্যয়ন ব্যবহার করতে পারেন। ফাউন্ডেশন প্রকাশিত ‘জীবন বদলের চাবিকাঠি-অটোসাজেশন’ বইটি দেখতে পারেন। এছাড়া অটোসাজেশনের ওপর বেশ কয়েকটি কণিকা আছে। সেগুলোও দেখতে পারেন।
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!ভয়টা অনেক সময় আশপাশ থেকেও সংক্রমিত হতে পারে আপনার মনে। এটা সাধারণত হয় খুব ভালো বা খুব খারাপ প্রস্তুতি যাদের, তাদের সাথে কথা বললে। যদি এমন হয় যে, আপনি এ ধরনের ছাত্রছাত্রীদের দ্বারা সহজেই প্রভাবিত হন তাহলে এদের এড়িয়ে চলাই ভালো। কারো কারো ক্ষেত্রে ভয়টা আসে প্রচণ্ড মানসিক চাপ থেকে। যদি পরীক্ষায় ভালো না করি, তাহলে তো ঢিঢি পড়ে যাবে! আমাকে সবাই কী ভাববে! এ জাতীয় ভাবনা যখন মারাত্মক আকার ধারণ করে, তখনই আমরা পরীক্ষাভীতিতে আক্রান্ত হই। এজন্যে নেতিচিন্তার মেডিটেশনটি করতে পারেন। পরীক্ষা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু পরীক্ষাটাই সব নয়।