ঘটনাবলি
১৮৬৫ : ইংরেজি ‘পলমল গ্যাজেট’ প্রথম প্রকাশিত হয়।
১৯৭৪ : মধ্য আমেরিকায় অবস্থিত ছোট্ট দেশ গ্রানাডা স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৯২ : অভিন্ন ইউরোপ গঠনের জন্যে চুক্তি সাক্ষরিত হয়।
জন্ম
১৮১২ : চার্লস ডিকেন্স, ইংরেজ ঔপন্যাসিক।
১৮৩৭ : স্যার জেমস ম্যারি অক্সফোর্ড নিউ ইংলিশ ডিকশনারির সম্পাদক।
১৮৭০ : আলফ্রেড এডলার, অস্ট্রীয় মনস্তত্তবিদ।
১৮৭১ : শিগা কিয়োশি, আমাশায় রোগের জীবাণু আবিষ্কারক জাপানি জীবাণুবিদ।
১৯০৪ : বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায়, প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী।
১৯০৭ : বিধায়ক ভট্টাচার্য, ভারতের বাঙালি নাট্যকার সাহিত্যিক ও সাংবাদিক।
১৯৭৮ : অ্যাশটন কুচার, একজন মার্কিন অভিনেতা।
মৃত্যু
১৮৯৪ : বিখ্যাত সুরস্রষ্টা এবং সেক্সাফোনের আবিষ্কারক অ্যাডলফ স্যাক্স।
১৯৮৪ : প্রখ্যাত ভারতীয় উদ্ভিদবিজ্ঞানী জানকী অম্মল।
১৯৯৯ : জর্ডানের তৃতীয় বাদশা হুসাইন।
২০০৫ : নারায়ণ স্যানাল, বাঙালি সাহিত্যিক।
শিগা কিয়োশি
শিগা কিয়োশি ছিলেন একজন জাপানি ব্যাকটেরিয়াবিজ্ঞানী ও চিকিৎসক। যিনি মূলত আমাশয় ব্যাসিলাস আবিষ্কারের জন্যে বিখ্যাত ছিলেন। জন্মগ্রহণ করেন ১৮৭১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি জাপানের সেন্দাইতে। ১৮৯৬ সালে তিনি টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর হন। কর্মজীবনজুড়ে শিগেলা ডিসেন্টেরিয়া ছাড়াও যক্ষ্মা, কুষ্ঠ এবং বেরিবেরিসহ অন্যান্য বিষয়ের উপর গবেষণা করেছিলেন এবং কেমোথেরাপি এবং ইমিউনোলজিতে আগ্রহ বৃদ্ধি করেছিলেন। কিয়োশি শিগা যক্ষ্মার জন্যে বিসিজি ভ্যাকসিন তৈরিতেও ভূমিকা পালন করেছিলেন। ১৯২৪ সালে তিনি ফ্রান্সের প্যারিস থেকে জাপানে বিসিজি টোকিও ১৭২ স্ট্রেন নামে যক্ষ্মার একটি স্ট্রেন সরবরাহ করেছিলেন। নমুনা পরিবহনের মাধ্যমেই বিজ্ঞানীরা এই রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্যে একটি ভ্যাকসিন এবং টিউবারকুলিন তৈরি করেছিলেন। শিগা টিকার সমর্থক ছিলেন, তবে জনস্বাস্থ্য প্রতিরোধ এবং সচেতনতার পক্ষেও ছিলেন। তিনি যক্ষ্মার মতো রোগের শিক্ষা এবং প্রতিরোধ সম্পর্কে অনেক চীনা লেখায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।
শিগা কিয়োশি ১৯৫৭ সালের ২৫ জানুয়ারি টোকিওতে মৃত্যুবরণ করেন।
সূত্র: সংগৃহীত