১৯৭৪ : পর্তুগালের কাছ থেকে আফ্রিকার দেশ গিনি-বিসাউ স্বাধীনতা লাভ করে।
২০০২ : সুইজারল্যান্ড জাতিসংঘের ১৯০তম সদস্য রাষ্ট্র হয়।
২০০৮ : বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হিসেবে বিবেচিত লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার চালু করা হয়।
১৮৮৭ : গোবিন্দ বল্লভ পন্থ, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী ও আধুনিক ভারতের রূপকার
১৮৮৯ : পুণ্যলতা চক্রবর্তী, বাঙালি শিশুসাহিত্যিক
১৮৯০ : অসিত কুমার হালদার, বাংলা স্কুলের ভারতীয় চিত্রশিল্পী এবং শান্তি নিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম সহকারী
১৮৯২ : আর্থার কম্পটন, ১৯২৭ নোবেলজয়ী মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী
১৯২২ : ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য, প্রখ্যাত বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার
১৯৪১ : একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রবীণ অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান
১৮০৬ : ইয়োহান ক্রিস্টফ আডেলুং, জার্মান ভাষাবিজ্ঞানী
১৯১৫ : বাঘা যতীন, একজন বাঙালি বিপ্লবী
১৯৭৫ : জর্জ প্যাগেট থমসন, নোবেলজয়ী ইংরেজ পদার্থবিদ
আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস৷
দারিদ্রের বিরুদ্ধে সাদা ফিতা দিবস৷
পুণ্যলতা চক্রবর্তী ছিলেন বিখ্যাত শিশুসাহিত্যিক। বাবা ছিলেন বিখ্যাত শিশুসাহিত্যিক, সঙ্গীতজ্ঞ, চিত্রশিল্পী ও যন্ত্রকুশলী উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। তার মা বিধুমুখী দেবী বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ব্রাহ্ম সমাজের দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের মেয়ে।
তার বড় ভাই (বড়দা) ছিলেন প্রখ্যাত শিশুসাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে ননসেন্সের প্রবর্তক সুকুমার রায়। তার আরও ছোট দুই ভাই ছিলেন সুবিনয় রায় এবং সুবিমল রায়। এছাড়াও তার আরও দুই বোন ছিল সুখলতা রাও এবং শান্তিলতা।
জন্মগ্রহণ করেন ১৮৯০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায়। তাদের আদি নিবাস ছিল বর্তমান বাংলাদেশের ময়মনসিংহের মসুয়ায়। পুণ্যলতা চক্রবর্তী অনেক গল্প উপন্যাস এবং অনুবাদ গল্প রচনা করেছেন। রচিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে-
* ছোটবেলার দিনগুলি
* ছোট ছোট গল্প
* সাদিব ম্যাজিক
* গাছপালার কথা
* রাজবাড়ি (উপন্যাস) ইত্যাদি।
১৯৭৪ সালের ২১ নভেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সূত্র : সংগৃহীত