বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন- বিসিকের বরাদ্দ করা শিল্প প্লটে ভাঙারি, খাবার হোটেল, হার্ডওয়ার, সিমেন্ট, মুদিসহ ভ্যারাইটিজ দোকান। আছে কয়েকটি প্লাস্টিকের সুতা, পলিথিনের ব্যাগ ও পাইপ কারখানা। ঢিমেতালে চলছে কয়েকটি মুড়ি ও চিড়ার মিল।
ঠাকুরগাঁও বিসিক শিল্প নগরীর এই অবস্থা দেখে বোঝা যায়, সেখানে নিয়মনীতির কোনো বালাই নেই। অনেকেই বরাদ্দ প্লট ভাড়া দিয়েছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছে, যা দেখার কেউ নেই।
উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অনেকের কাছে প্লটগুলো মেস হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। উদ্যোক্তারা তাদের নির্ধারিত জায়গা পাচ্ছে না। পতিত জায়গাগুলো বণ্টনেরও সুব্যবস্থা নেই বলে অভিযোগ করেন তারা। বিসিক থেকে তাদের কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়ায় উদ্যোক্তারা হতাশ হয়ে পড়েছে বলে জানান তারা।
তবে অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করে ইতোমধ্যে কয়েকটি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করা হয়েছে বলে জানালেন স্থানীয় বিসিক কর্মকর্তারা।
ঠাকুরগাঁও বিসিক শিল্প নগরীর অফিস সহায়ক আনোয়ার হোসেন সময় সংবাদকে বলেন, “আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিয়েছি। চেম্বার অব কমার্সের সঙ্গেও কয়েক দফা মিটিং করেছি আমরা। উচ্ছেদের জন্য উচ্চপর্যায় থেকে পদক্ষেপ না নিলে আমরা তো আর মানুষের শরীরে হাত তুলতে পারি না।”