1. [email protected] : আরএমজি বিডি নিউজ ডেস্ক :
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন

১৫ আগস্টের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন জিয়াউর রহমান : ওবায়দুল কাদের

  • সময় শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২২
  • ৩৯৯ বার দেখা হয়েছে
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এই বাংলার ইতিহাস বীরের ইতিহাস, বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস। জিয়াউর রহমান হত্যাকারীদের সঙ্গে যদি না থাকতেন তাহলে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সাহস হতো না। জিয়াউর রহমান খুনিদের নানাভাবে পুরস্কৃত করেছেন। এই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনিদের রক্ষা করতে আইন সংশোধন করেছিলেন। ১৫ আগস্টের মাস্টারমাইন্ড জিয়াউর রহমান, আর ২১ আগস্টের মাস্টারমাইন্ড তারেক রহমান।
শনিবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে উদ্বোধকের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা এখনই মনোনয়ন-বাণিজ্য শুরু করে দিয়েছেন। মনোনয়নের কথা বলে তারা বস্তা বস্তা টাকা নিচ্ছেন। তারেক জিয়া বস্তা বস্তা টাকা সুইস ব্যাংকে পাঠিয়েছেন। তাদের এই বাণিজ্যের বিরুদ্ধে খেলা হবে। খেলা হবে আন্দোলনে, খেলা হবে নির্বাচনে। তাদের বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সভাপতিত্বে সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার। সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মেরিনা জাহান, এ্যারোমা দত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনের সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) তাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের সংসদ সদস্য এবাদুল করিম প্রমুখ। এছাড়া দুইজনকে দেয়া হয় আজীবন সন্মাননা।  অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও সিআরআইয়ের ট্রাস্ট্রি নসরুল হামিদ বিপু। তিনি বলেন, দেখতে দেখতে ছয় বছর কেটে গেল। আজকে ইয়াং বাংলার সদস্য সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন লাখ।
তরুণদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “দূর দূরান্তে থেকে তারা নিজেদের প্রচেষ্টায় অনেক কিছু করেছেন। জুরি বোর্ডে উপস্থিতি ছিলেন সমাজের বিশিষ্ঠ ব্যক্তিত্বরা। সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।”

শেয়ার করুন

এই শাখার আরো সংবাদ পড়ুন
All Rights Reserved © rmgbdnews24.com