১৮৭৪ : বিশ্ব ডাক ব্যবস্থা চালু।
১৯৬২ : আফ্রিকান দেশ উগান্ডার স্বাধীনতা অর্জন।
১৮৫২ : হারম্যান এমিল ফিসার, নোবেলবিজয়ী জার্মান রসায়নবিদ ও অধ্যাপক।
১৮৮৭ : সরোজ নলিনী দত্ত, ভারতীয় নারীবাদী এবং সমাজ সংস্কারক।
১৮৯২ : ইভো আন্দ্রিচ, নোবেল বিজয়ী সার্বীয় লেখক ও কবি।
১৮৯৩ : কালীকিঙ্কর সেনগুপ্ত, বাঙালি চিকিৎসক, স্বদেশি আন্দোলনে স্বেচ্ছাসেবক ও কবি।
১৯১৬ : ক্ষুদিরাম দাস, বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমালোচক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ ও একজন ভাষাতত্ত্ববিদ।
১৯২২ : অধ্যাপক অমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর, শান্তিনিকেতনের চিনা ভাষাবিদ।
১৯৩৩ : পিটার ম্যান্সফিল্ড, নোবেলবিজয়ী ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী ও একাডেমিক।
১৯৪৫ : আমজাদ আলি খান, বিশিষ্ট ভারতীয় সরোদবাদক তথা শাস্ত্রীয় সঙ্গীতজ্ঞ।
১৯৬৭ : নোবেলবিজয়ী ইংরেজ রসায়নবিদ ও অধ্যাপক সিরিল চ্যরিল নরমান হিঙ্ঘলিউড।
১৯৮১ : বাংলাদেশি পরিসংখ্যানবিদ, বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ কাজী মোতাহার হোসেন।
১৯৮৭ : নোবেলবিজয়ী আমেরিকান চিকিৎসক ও অধ্যাপক উইলিয়াম পি মারফি।
বিশ্ব ডাক দিবস
আজ ৯ অক্টোবর। বিশ্ব ডাক দিবস। ডাক সেবার প্রচার এবং প্রসারের লক্ষ্যেই এ দিবসটি পালন করা হয়। ১৮৭৪ সালের এই দিনে সুইজারল্যন্ডের বার্নে ২২টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে গঠিত হয় ইউনিভার্সেল পোস্টাল ইউনিয়ন (ইউপিইউ)। ইউপিইউ গঠন করার মহেন্দ্রক্ষণটি স্মরণীয় রাখতে সংগঠনের পক্ষ থেকে ১৯৬৯ সালে জাপানের টোকিওতে অনুষ্ঠিত ইউনিভার্সেল ডাক ইউনিয়নের ১৬তম অধিবেশনে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের সদস্য আনন্দ মোহন নারুলা ৯ অক্টোবরকে বিশ্ব ‘ডাক ইউনিয়ন দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা প্রস্তাব আকারে পেশ করেন।
প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয় এবং প্রতি বছরের ৯ অক্টোবর বিশ্ব ডাক ইউনিয়ন দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালে জার্মানির হামবুর্গে অনুষ্ঠিত ১৯তম অধিবেশনে নাম পরিবর্তন করে ‘বিশ্ব ডাক দিবস’ রাখা হয়। এর পর থেকে প্রতিবছর দিবসটি ‘বিশ্ব ডাক দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে ডাক বিভাগ এ দিবসটি পালন করে।
সূত্র : সংগৃহীত