1. [email protected] : আরএমজি বিডি নিউজ ডেস্ক :
  2. [email protected] : adminbackup :
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:০৬ অপরাহ্ন

ই-মেইলের ক্ষেত্রে

  • সময় রবিবার, ৬ জুন, ২০২১
  • ১১৪১ বার দেখা হয়েছে
ই-মেইলের ক্ষেত্রে আপনার করনীয় ।

ই-মেইল পড়ার সফটওয়ার মোজিলা থান্ডারবার্ড

ই-মেইল তথা ইলেক্ট্রনিক মেইল হল ডিজিটাল বার্তা যা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়। ১৯৭২(RFC 561) খ্রিষ্টাব্দে তদানিন্তন আরপানেটে সর্বপ্রথম ইলেক্ট্রনিক মেইল প্রেরণ করা হয়। ই-মেইল পেতে প্রথম দিকের ই-মেইল ব্যবস্থায় প্রেরক এবং প্রাপক দুজনকেই অনলাইনে থাকতে হত। এখনকার ই-মেইলগুলোতে এই সমস্যা নেই। ই-মেইল সার্ভারগুলো মেইল গ্রহণ করে এবং সংরক্ষণ করে পরে পাঠায়। ব্যবহারকারী বা প্রাপককে অথবা কম্পিউটারকে অনলাইনে থাকার প্রয়োজন হয় না শুধু মাত্র কোন ই-মেইল সার্ভারে থাকলেই সচল ই-মেইল ঠিকানা থাকলেই হয়।

একটি ই-মেইল বার্তা তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত- বার্তার খাম বা মোড়ক, বার্তার হেডার বা মূল (যেটাতে বার্তা কোথায় এবং কার কাছ থেকে তথ্য থাকে) এবং বার্তা। হেডার মেইল নিয়ন্ত্রণের তথ্য বহন করে, যেটাতে (কম করে হলেও) প্রেরকের ই-মেইল ঠিকানা, এক বা একাধিক প্রাপকের ঠিকানা থাকে। কিন্তু সাধারণত আরো বিস্তারিত তথ্যও থাকে যেমন হেডার বিষয়বস্তুর জন্য একটি ফিল্ড এবং বার্তা প্রেরণের তথ্য, গ্রহণের তথ্য প্রভৃতি।

উৎপত্তিগতভাবে বার্তায় লেখা (৭ বিটের আসকি এবং অন্যান্যগুলো) হল যোগাযোগের মাধ্যম কিন্তু ই-মেইল এখন মাল্টিমিডিয়াও পাঠাতে পারে এবং এটাচমেন্ট(সংযুক্তি) সংযুক্ত করতে পারে। এটি আরএফসি ২০৪৫ থেকে ২০৪৯এ পাঠানোর একটি প্রক্রিয়া। এই আরএফসি কে এমআইএমই বলে যার অর্থ হল মাল্টিপারপাস ইন্টারনেট মেইল ইক্সটেনশন।

অ্যাট চিহ্ন, প্রত্যেকটি এসএমটিপি ই-মেইলের অত্যাবশ্যকীয় অংশ[১]

অর্পানেটে নেটওয়ার্ক ভিত্তিক ই-মেইলগুলো প্রথমে বিনিময় হত এফটিপি (ফাইল ট্রান্সফার প্রোটোকল) দিয়ে, কিন্তু এখন এসএমটিপি (সিম্পল মেইল ট্রান্সফার প্রোটোকল) দিয়ে বিনিময় করা হয় যা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৮২ সালে(RFC 821)। বার্তা পাঠানোর প্রক্রিয়ায় এসএমটিপি তার খাম বা এনভেলপ এ ভিন্ন (বার্তা এবং হেডার থেকে)ডেলিভারি তথ্য জমা করে রাখে।

ই-মেইল এড্রেস খুলুন সহজবোধ্য এবং ফরমাল শব্দে।
আপনার ই-মেইল একাউন্টের প্রোফাইল পিকচারে অন্যের ছবি/ কার্টুন ইমেজ/ প্রাকৃতিক দৃশ্য ব্যবহার করবেন না। ছবি দিতে হলে নিজের স্পষ্ট ছবি ব্যবহার করুন।
সাবজেক্ট লিখুন যে বিষয়ের ওপর মূল বক্তব্য লিখেছেন বা ফাইল এটাচ/ আপলোড করেছেন তা নিয়ে।
স্প্যাম/ জাংক/ অচেনা কারো ই-মেইলের জবাব দিতে সতর্ক হোন।
ভাষার বিকৃতি, ইমোজি, হাল ফ্যাশনের শব্দ পরিহার করুন।
ইংরেজি/ বাংলা/ অন্য যে ভাষাই ব্যবহার করুন, তা নির্ভুল করতে সচেষ্ট হোন। ভুল বানান ও বাক্য গঠন ব্যক্তিত্বকে ম্লান করে দেয়।
শুধু প্রাতিষ্ঠানিক নয়, ব্যক্তিগত ই-মেইলের শেষেও নিজ পরিচয় উল্লেখ করুন।
অফিসের কাজে ব্যক্তিগত ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার না করাই ভালো।
কাজ শেষে ই-মেইল একাউন্ট লগ-আউট করুন।
ফরমাল ই-মেইল করার সময় অপ্রচলিত/ বিশেষ ধরনের শব্দ/ ফন্টে লেখা এবং চ্যাটিং-এ ব্যবহৃত হয় এমন শব্দ বর্জন করুন।
উৎসবে/ পার্বণে একই মেসেজ গণহারে নয়; শুভেচ্ছা বার্তা প্রত্যেকের জন্যে আলাদাভাবে লেখার সময় ও সুযোগ পেলে তবেই পাঠান।
গোপনীয় মেইলের ক্ষেত্রে কাকে কতটুকু পাঠাচ্ছেন তা নিশ্চিত হোন এবং সাবজেক্ট লাইনে ‘গোপনীয়’ বা ‘কনফিডেনশিয়াল’ শব্দটির উল্লেখ করুন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

শেয়ার করুন

এই শাখার আরো সংবাদ পড়ুন
All Rights Reserved © rmgbdnews24.com