কোয়ান্টাম আধুনিক মানুষের জীবনযাপনের বিজ্ঞান। সঠিক জীবনদৃষ্টি প্রয়োগ করে মেধা ও প্রতিভার পরিপূর্ণ বিকাশের মাধ্যমে প্রতিটি মানুষকে অনন্য মানুষে রূপান্তরিত করাই এর লক্ষ্য। স্ব-উদ্যোগ, স্ব-পরিকল্পনা ও স্ব-অর্থায়নে সৃষ্টির সেবায় সঙ্ঘবদ্ধভাবে কাজ করে বাংলাদেশকে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় জাতিতে রূপান্তরিত করাই এর মনছবি। কোয়ান্টাম মেথড অনুশীলন করে সমাজের সর্বস্তরের লাখো মানুষ অশান্তিকে প্রশান্তিতে, রোগকে সুস্থতায়, ব্যর্থতাকে সাফল্যে, অভাবকে প্রাচুর্যে রূপান্তরিত করেছেন। কোয়ান্টাম মেডিটেশন চর্চার মাধ্যমে আপনিও বদলে দিতে পারেন আপনার জীবন।
৮৭. স্ব-উদ্যোগ, স্ব-অর্থায়ন ও স্ব-পরিকল্পনার নানাবিধ উদ্যোগের মাধ্যমে সত্যিকার অর্থে সৃষ্টির সেবায় নিবেদিত হতে পারবেন।
৮৮. হাজারো মানুষের সাথে শ্রমানন্দে সৃষ্টির সেবা করার সুযোগে লাভ করবেন আত্মিক পরিতৃপ্তি।
৮৯. সৎসঙ্ঘে একাত্মতা আপনার মেধাকে বিকশিত করবে শতধারায়।
৯০. আত্মিক অভিভাবক হিসেবে প্রতি মাসে/ বাৎসরিক খরচ প্রদান করে আপনিও হতে পারবেন অসহায় শিশুদের আশ্রয়।
৯১. সাদাকায়ন, আলোকায়নসহ নিয়মিত বিভিন্ন আত্ম উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে অংশ নিয়ে সৎসঙ্ঘে আপনার জীবন হয়ে উঠবে প্রশান্তিময়।
৯২. একার পক্ষে অসম্ভব এমন অসংখ্য সুদূরপ্রসারী সেবামূলক কাজের সাথে একাত্ম হওয়ার অবারিত সুযোগ পাবেন কোয়ান্টামের অঙ্গনে।
৯৩. স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রমে অংশ নিয়ে বাঁচাতে পারবেন মুমূর্ষের প্রাণ।
৯৪. কোয়ান্টাম যাকাত ফান্ডের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করার সুযোগ পাবেন আপনি।
৯৫. কোয়ান্টাম মাটির ব্যাংকে প্রতিদিন সাধ্যমতো দানের মাধ্যমে হাজারো বঞ্চিতের জীবনকে আলোকিত করতে পারবেন সঙ্ঘবদ্ধভাবে।
৯৬. বাংলাদেশকে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় জাতিতে রূপান্তরের মনছবি করে আপনি এক মানবিক মহাসমাজ নির্মাণে ভূমিকা রাখতে পারবেন।
৯৭. ফেসবুক, টুইটার, স্ন্যাপচ্যাট, ইনস্টাগ্রাম, সেলফি, ইউটিউব, ওয়েব সিরিজ, টিভি সিরিয়াল, ভার্চুয়াল গেম, অনলাইন শপিং, স্মার্ট টিভি, ইন্টারনেট ও স্মার্টফোন-এর আসক্তি সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠবেন। লাভ করবেন আসক্তিমুক্ত সুস্থ স্বাভাবিক জীবন।
৯৮. কার্যকর দিক-নির্দেশনা অনুসরণ করে প্রযুক্তির আসক্তি ও স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে নিজে মুক্ত হবেন এবং এর মরণ-আগ্রাসন সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে পারবেন পরিবার-আত্মীয়-বন্ধুদের।
৯৯. ভার্চুয়াল জগতে কৃত্রিম সামাজিকতা ও ঠুনকো বায়বীয় সম্পর্কের পরিবর্তে মনোযোগী হয়ে উঠবেন বাস্তব জীবন ও সম্পর্কগুলোর প্রতি।
১০০. বাঁচবেন সাইবার অপরাধ ও প্রতারণার শিকার হওয়া থেকে। শনাক্ত করতে পারবেন শোষকদের নিত্যনতুন কৌশল।
১০১. জানতে পারবেন কীভাবে প্রযুক্তির অপরিমিত ব্যবহারে হ্রাস পাচ্ছে আপনার ও আপনার পরিবারের-বিশেষত শিশু-কিশোরদের চিন্তাশক্তি, দক্ষতা ও মনোযোগ। সেইসাথে লাভ করবেন প্রযুক্তি ব্যবহারের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি ও মাত্রাজ্ঞান।
লাখো মানুষের মতো আপনিও বলবেন
‘শোকর আলহামদুলিল্লাহ! বেশ ভালো আছি! প্রভুকে ধন্যবাদ! বেশ ভালো আছি!’