কোয়ান্টাম আধুনিক মানুষের জীবনযাপনের বিজ্ঞান। সঠিক জীবনদৃষ্টি প্রয়োগ করে মেধা ও প্রতিভার পরিপূর্ণ বিকাশের মাধ্যমে প্রতিটি মানুষকে অনন্য মানুষে রূপান্তরিত করাই এর লক্ষ্য। স্ব-উদ্যোগ, স্ব-পরিকল্পনা ও স্ব-অর্থায়নে সৃষ্টির সেবায় সঙ্ঘবদ্ধভাবে কাজ করে বাংলাদেশকে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় জাতিতে রূপান্তরিত করাই এর মনছবি। কোয়ান্টাম মেথড অনুশীলন করে সমাজের সর্বস্তরের লাখো মানুষ অশান্তিকে প্রশান্তিতে, রোগকে সুস্থতায়, ব্যর্থতাকে সাফল্যে, অভাবকে প্রাচুর্যে রূপান্তরিত করেছেন। কোয়ান্টাম মেডিটেশন চর্চার মাধ্যমে আপনিও বদলে দিতে পারেন আপনার জীবন।
১৩. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সক্রিয় ও আরো কার্যকরী করে তোলার মাধ্যমে রোগের বিরুদ্ধে গড়ে তুলতে পারবেন সফল প্রতিরোধ।
১৪. রুকু-সেজদা দিয়ে নামাজ পড়তে না পারলে আপনি মুক্তি পাবেন সে শারীরিক অক্ষমতা থেকে।
১৫. আপনার হজমশক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং হজম-সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা থেকে আপনি মুক্ত থাকবেন।
১৬. মেডিটেশনের ফলে স্ট্রেসপূর্ণ এসিডিক অবস্থা দূর হয়ে আপনার দেহে সৃষ্টি হবে এলকালাইন অবস্থা; যা সুস্থতা ও নিরাময়ের পূর্বশর্ত।
১৭. ওজন নিয়ন্ত্রণ করার প্রাকৃতিক ও কার্যকর পদ্ধতিতে ধরে রাখতে পারবেন আপনার আকর্ষণীয় ফিগার।
১৮. ক্ষতিকর খাদ্যাভ্যাস বর্জন এবং কোয়ান্টাম খাদ্যাভ্যাস অনুসরণের মাধ্যমে বাড়াতে পারবেন আপনার তারুণ্য, কর্মোদ্দীপনা ও সুস্থতা।
১৯. কোয়ান্টাম ইয়োগা চর্চা বাড়াবে আপনার দৈহিক ও মানসিক ফিটনেস।
২০. সুস্বাস্থ্য ও নিরাময়ের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে আপনি মুক্ত থাকতে পারবেন ৭৫ ভাগ মনোদৈহিক রোগ থেকে।
২১. রোগের মনোগত কারণকে শনাক্ত ও তা দূর করার মাধ্যমে মাথাব্যথা মাইগ্রেন ব্যাকপেইন সাইনুসাইটিস ও বাত ব্যথাসহ বিভিন্ন ক্রনিক মনোদৈহিক রোগ থেকে নিরাময় লাভ করবেন।
২২. সঠিক দমচর্চার মাধ্যমে আপনি সবসময় থাকবেন প্রাণবন্ত ও প্রাণোচ্ছল। ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি ও দেহকোষে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ানোর ফলে অবসাদ, ক্রনিক ঠান্ডা, এজমা, ব্রংকাইটিস থেকে লাভ করবেন আরোগ্য।
২৩. টেনশনের সাথে সম্পর্কযুক্ত রোগ যেমন-অনিদ্রা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, করোনারি হৃদরোগ, স্ট্রোক, আমাশয়, পেটের পীড়া, আইবিএস, আলসার, চর্মরোগ ইত্যাদি থেকে নিরাময় লাভ করে উপভোগ করবেন স্বাভাবিক সুস্থ জীবন।
২৪. করোনারি হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীরা কোয়ান্টাম হার্ট ক্লাব নির্দেশিত জীবনপদ্ধতি অনুসরণ করে এনজিওপ্লাস্টি ও বাইপাস সার্জারি ছাড়াই হয়ে উঠবেন সুস্থ, প্রাণবন্ত ও কর্মক্ষম।
২৫. ‘ধ্যান দোয়া দান দাওয়া’র সমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে বহু জটিল ও দুরারোগ্য রোগ থেকে লাভ করতে পারেন অবিশ্বাস্য নিরাময়।
২৬. ধূমপান এলকোহল ড্রাগস এবং যে-কোনো ধরনের নেশা ও নেশাজাতীয় দ্রব্য (পানসুপারি, জর্দা, পানমসলা, গুল ইত্যাদি) বর্জন করতে পারবেন।