ঘটনাবলি
১৯৪৬ : জর্দানের স্বাধীনতা লাভ।
১৯৮৫ : বিশ্বের ওজোন স্তর সংরক্ষণের জন্যে আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুমোদন হয়।
জন্ম
১৩৯৪ : উলুঘ বেগ, ফার্সি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ।
১৮৮৩ : যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত, বাঙালি সাহিত্যিক এবং গবেষক।
১৮৯৪ : মাস্টারদা সূর্য সেন, ভারতবর্ষের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
১৯১৮ : অমিয়ভূষণ মজুমদার, বাঙালি কথাসাহিত্যিক।
১৯৩১ : বার্টন রিখটার, নোবেলজয়ী মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।
মৃত্যু
২০০৫ : জাপানি আর্কিটেক্ট কেনজো তানগে।
২০১৩ : কিউবান বংশোদ্ভূত সুইডিশ পিয়ানোবাদক ও সুরকার বেবো ভাল্ডেস।
বিশ্ব পানি দিবস
আজ ২২ মার্চ। বিশ্ব পানি দিবস। ভূগর্ভস্ত পানির ব্যবহার নিশ্চিত এবং অপচয়রোধে বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালিত হয়। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিওতে পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক জাতিসংঘের সম্মেলনে পানি দিবসের ধারণাটি প্রস্তাবিত হয়। পরবর্তীতে একই বছরের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ প্রতিবছর ২২ মার্চকে বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রস্তাব পাস করে। ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতি বছর পালিত হয়ে আসছে দিনটি। এ বছর এ দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে ‘Glacier Preservation’.
পৃথিবীর তিন-চতুর্থাংশই পানি। তবু বিশুদ্ধ-নিরাপদ পানির জন্যে আমাদের অনেক বেগ পেতে হয়ে। তবে এর মাঝে ৯৭ ভাগ পানি লবণাক্ত। বাকি ৩ ভাগের মধ্যে ১ ভাগ সুপেয় পানি, যা পান করা যায়।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের তথ্যমতে, বিশ্বের প্রায় ৭৭ কোটির বেশি মানুষ নিরাপদ পানির সুবিধা থেকে বঞ্চিত। আর প্রতিবছর অনিরাপদ পানি ও দুর্বল পয়োনিষ্কাশনের জন্যে প্রায় ১০ লাখেরও বেশি মানুষ মারা যায়।
অধিকাংশ মানুষই সচেতন কিংবা অসচেতনভাবেই পানি অপচয় করে থাকে, যা প্রাণীকূলের জন্যে ক্ষতিকর। তাই পানির গুরুত্ব বোঝা এবং এর সংরক্ষণ অত্যন্ত জরুরি। সারা বিশ্বের সাথে
বাংলাদেশেও যথাযথ মর্যাদায় বিশ্ব পানি দিবস পালিত হয়।
সূত্র: সংগৃহীত