উপাচার্য বলেন, শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও সিন্ডিকেট মেম্বাররাই শিক্ষা কার্যক্রম তৈরি করেন না, দেশের শিল্প, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের চাহিদা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম তৈরি করা হয়। তিনি রাষ্ট্রপতিকে জানান, স্টুডেন্ট প্রমোশন ও সাপোর্ট সার্ভিস নামে একটি বিভাগ খোলা হয়েছে, যেখানে শিক্ষার্থীদের পেশাভিত্তিক বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ দেওয়া হয়।
এ সময় উপাচার্যের সাথে প্রতিনিধিদলে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ এবং রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার। প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য আবদুল হামিদের কাছে শতবর্ষের স্মারক ও প্রকাশনা হস্তান্তর করেন।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এসএম সালাহউদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন, সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান প্রমুখ ব্যক্তিরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।