২৭. প্রেম-বিয়ে-পরিবার সম্পর্কিত ভ্রান্ত ধারণা থেকে মুক্ত হয়ে লাভ করবেন শান্তিময় পারিবারিক জীবনের দিক-নির্দেশনা।
২৮. স্বামী-স্ত্রী, মা-বাবা ও সন্তানদের প্রতি পরিপূর্ণ মমতা, সম্মান ও মনোযোগ দিতে শিখবেন। পরিবারই হয়ে উঠবে আপনার অনুপ্রেরণার উৎস।
২৯. সন্তানকে সঠিক জীবনদৃষ্টি দিয়ে তাকে গড়ে তুলতে পারবেন আলোকিত মানুষ হিসেবে।
৩০. পারিবারিক মেডিটেশন ও সপরিবারে ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমে অংশ নেয়ার মাধ্যমে পরিবার হয়ে উঠবে সুখ-শান্তিতে সমৃদ্ধ এক স্বর্গীয় পরিমণ্ডল।
৩১. সঙ্ঘবদ্ধতার গুরুত্ব অনুভব করার ফলে সৃষ্টি হবে সঙ্ঘশক্তির চেতনা।
৩২. ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভুল বোঝাবুঝি ও দেয়াল সৃষ্টি না করে শিখবেন সুসম্পর্কের সেতু নির্মাণ করতে।
৩৩. সুসম্পর্কের গুরুত্ব ও কৌশল অনুধাবনের ফলে সামাজিক সংযোগায়নে সৃষ্টি হবে চমৎকার দক্ষতা। বাড়বে আপনার গ্রহণযোগ্যতা।
৩৪. আচরণে বিনয়, মানবিকতা, শিষ্টাচার ও সদগুণের স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ ঘটিয়ে পরিণত হবেন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে।
৩৫. ক্ষমার গুরুত্ব অনুধাবনের ফলে পারিবারিক ও সামাজিক যে-কোনো সম্পর্কের তিক্ততা দূর করতে পারবেন সহজেই।
৩৬. পেশা ও পরিবারের মধ্যে ব্যস্ততার সুসমন্বয় করে উভয় ক্ষেত্রে অর্জন করবেন সমৃদ্ধি। আপনার সাংগঠনিক দক্ষতা বিকশিত হবে।
৩৭. প্রত্যন্ত অঞ্চল কিংবা প্রবাস-যেখানেই থাকুন না কেন আপনার সমস্যা, বিপদ, অসুস্থতা নিরাময়ে যৌথ দোয়ায় মিলিত হবেন কোয়ান্টাম পরিবারের হাজার হাজার সদস্য। অনুভব করবেন ‘আপনি একা নন’।
৩৮. ব্যক্তিগত পারিবারিক শারীরিক মানসিক সামাজিকসহ যে-কোনো সমস্যায় পাবেন সমমর্মিতাপূর্ণ সৎ পরামর্শ ও কাউন্সেলিং।